শ্রীকাকুলাম জেলা

অন্ধ্র প্রদেশের একটি জেলা

শ্রীকাকুলাম জেলাটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের উপকূলীয় অন্ধ্র অঞ্চলের নয়টি জেলার একটি এবং এর সদর দপ্তর শ্রীকাকুলামে অবস্থিত[]। জেলাটি রাজ্যের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি পূর্বে চিকাকোল নামে পরিচিত ছিল[]

শ্রীকাকুলাম জেলা
অন্ধ্রপ্রদেশের জেলা
বৌদ্ধ স্তুপের ধ্বংসাবশেষ
বৌদ্ধ স্তুপের ধ্বংসাবশেষ
অন্ধ্রপ্রদেশের মধ্যে শ্রীকাকুলাম জেলার অবস্থান
অন্ধ্রপ্রদেশের মধ্যে শ্রীকাকুলাম জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ১৮°২৫′ উত্তর ৮৪°০১′ পূর্ব / ১৮.৪১৭° উত্তর ৮৪.০১৭° পূর্ব / 18.417; 84.017
CountryIndia
StateAndhra Pradesh
Headquartersশ্রীকাকুলাম
প্রশাসনিক বিভাগ
সরকার
 • লোকসভা কেন্দ্রের তালিকা
আয়তন[]:২৯
 • অন্ধ্রপ্রদেশের জেলা৫,৮৩৭ বর্গকিমি (২,২৫৪ বর্গমাইল)
 • পৌর এলাকা[]:২৮১৮৬.০৪ বর্গকিমি (৭১.৮৩ বর্গমাইল)
 • গ্রামীণ[]:২৮৫,৬৫০.৯৬ বর্গকিমি (২,১৮১.৮৫ বর্গমাইল)
এলাকার ক্রম22nd
জনসংখ্যা (2011)[]
 • অন্ধ্রপ্রদেশের জেলা২৭,০৩,১১৪
 • ক্রম21st
 • জনঘনত্ব৪৬৩/বর্গকিমি (১,২০০/বর্গমাইল)
 • ঘনত্বের ক্রম6th
 • পৌর এলাকা[]:১৪৪,৩৬,৭০৩
 • গ্রামীণ[]:১৪২২,৬৬,৪১১
 • Households৬,৮১,৩৩০
 • লিঙ্গানুপাত১,০০০ জন পুরুষ প্রতি ১,০১৫ জন মহিলা
Languages
 • সরকারিতেলুগু ভাষা
ভারতে সাক্ষরতা
 • Literates1495381
সময় অঞ্চলIST (ইউটিসি+5:30)
Postal Index Number532xxx
আইএসও ৩১৬৬ কোডIN-AP
যানবাহন নিবন্ধনAP–39 (from 30 January 2019)[]
ওয়েবসাইটsrikakulam.ap.nic.in

ইতিহাস

সম্পাদনা
 
আমুদালভালসার কাছে দান্নানপেটে লৌহ যুগের মেগালিথিক ডলমেন

প্রাগৈতিহাসিক

সম্পাদনা

এই জেলাতে প্রাগৈতিহাসিক সময়ের অর্থাত প্রস্তর যুগ এবং লৌহ যুগের জনবসতির চিহ্ন প্রমাণ পাওয়া গেছে সংগামায়া কোন্ডা এবং দান্নানপেটায়। ডান্নানপেটা লৌহযুগ মেগালিথিক সাইটের বিশেষত্ব হ'ল ডলম্যান হিসাবে একটি বিশাল একক ক্যাপস্টোন যার দৈর্ঘ্য ৩৬ ফুট এবং প্রস্থ ১৪ ফুট এবং ২ ফুট পুরু। জেলার আমুদলাওয়ালাস মন্ডলে অবস্থিত শৈলদা পাহাড়ে ৩৬ টি খাড়া প্রাকৃতিক গুহা রয়েছে যা লৌহযুগের বাসিন্দারা ব্যবহার করতেন বলে ঐতিহাসিকরা মনে করেন[]

.

জৈনধর্ম ও বৌদ্ধধর্মের আমল

সম্পাদনা
 
সালিহুন্দম ঐতিহাসিক বৌদ্ধ অবশেষ সাইট

সংঘামায়া কোন্ডার নিকটে জৈন স্মৃতিসৌধ এবং বৌদ্ধ অবশিষ্টাংশের প্রমাণ পাওয়া গেছে। জেলার আমুদালাভালাসের নিকটে ডান্নানপেটে পাওয়া গিয়েছিল জৈন স্থাপত্যের নিদর্শন । কলিঙ্গপট্টনম থেকে ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং শ্রীকাকুলাম শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে বংশধারা নদীর দক্ষিণ তীরে একটি বিখ্যাত বৌদ্ধ অবশিষ্টাংশ রয়েছে- সালিহুন্দম .[]

স্বাধীনতোত্তর আমলে

সম্পাদনা

শ্রীকাকুলাম জেলা ১৯৫০ সালে বিশাখাপত্তনম জেলা থেকে দ্বিখণ্ডিত করে তৈরি হয়েছিল। ১৯৬৯ সালের নভেম্বর মাসে সালুরু তালুকের ৬৩ টি গ্রাম ও বব্বলি তালুকের ৪৪টি গ্রাম বিশাখাপত্তনম জেলার গজপতিনগরম তালুকে স্থানান্তরিত করা হয়।

১৯৭৯ সালের মে মাসে, জেলাটির সীমানার ব্যপক পরিবর্তন হয়। ভিজিয়ানাগ্রামে সদর দফতর সহ একটি নতুন ভিজিয়ানাগ্রাম জেলা গঠনের সাথে সাথে শ্রীকাকুলাম জেলার সালুর, বববিলি, পার্বতীপুরম এবং চিপুরুপল্লী তালুককে নতুন জেলায় স্থানান্তর করা হয়। শ্রীকাকুলামের সংস্কৃতি ঐতিহ্যবাহী উৎসব, খাবার, সংগীত এবং থিয়েটারগুলির মিশ্রণ.[]

শ্রীকাকুলাম জেলার ক্ষেত্রফল ৫৮৩৭ বর্গকিলোমিটার (২,২৪৪ বর্গ মাইল) , যা অস্ট্রেলিয়ার মেলভিল দ্বীপের ক্ষেত্রফলের সমান[১০][১১]। এটি ১৮°২০' এবং ১৯ °১০' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৩°৫০' এবং ৮৪°৫০' পূর্ব দ্রাঘিমা-এর মধ্যে অবস্থিত। জেলাটি জায়গায় জায়গায় কান্দিভালাসাগেদ্দা, বংশধারা এবং বহুদা নদীর প্রবাহ দ্বারা এবং উত্তরপূর্বে পূর্বঘাট পর্বতমালার দ্বারা আবদ্ধ। জেলার দক্ষিণ ও পশ্চিমে ভিজিয়ানাগ্রাম জেলা, উত্তরে ওড়িশা রাজ্য এবং পূর্বে বঙ্গোপসাগর বিস্তৃত। শ্রীকাকুলাম জেলা দুটি প্রধান স্বতন্ত্র প্রাকৃতিক বিভাগে বিভক্ত । শ্রীকাকুলাম জেলার একটি অংশ কৃষিযোগ্য সমতল ভূখণ্ড এবং অন্যটি বনভূমি দ্বারা আবৃত পাথুরে এবং পার্বত্য অঞ্চল। মহেন্দ্রগিরি পর্বতের কিছু অংশ রয়েছে শ্রীকাকুলাম জেলা জুড়ে। জেলার বেশিরভাগ বনাঞ্চল কৃষিক্ষেত্রে পরিবর্তন করা হয়েছে। কোথথুরু, হীরামণ্ডলম, পাঠপট্টম, কলিঙ্গদল জলাধার এবং আরও কিছু অঞ্চল এখনও ঘন বনাঞ্চলে আবৃত। শ্রীকাকুলাম বিশাখাপত্তনম থেকে ১০০ কিলোমিটার (62 মাইল) উত্তরে।

জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত প্রধান নদী হ'ল নদী নাগাবালী, বংশধারা, মহেন্দ্রতনয়া, চম্পাবতী, বাহুদা, কুম্ভিকোটা গেদা, সুবর্ণামুখী, বেগবতী, গোমুখী প্রভৃতি। নাগাবালী ও বংশধারা শ্রীকাকুলাম জেলার প্রধান নদী। এই দুটি নদীর অববাহিকা একত্রে প্রায় ৫% অঞ্চল নিয়ে গঠিত। মহেন্দ্রতনয়া এবং বাহুদা নদীটি জেলার দুটি ছোট নদী অববাহিকা। এই নদীগুলির উপর প্রধান সেচ প্রকল্পগুলি - বংশধারা প্রকল্প, নারায়ণপুরম আনিকুট, থোটাপল্লি নিয়ন্ত্রক - এবং ওডিগডা পাইডিগাম প্রকল্পের কয়েকটি মাঝারি প্রকল্প।

জনমিতি

সম্পাদনা

২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে শ্রীকাকুলাম জেলার জনসংখ্যা ২,৭০৩,১১৪ জন,যা প্রায় কুয়েত বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা রাজ্যের সমান। এটি এটিকে ভারতে মোট ৬৪০টি জেলার মধ্যে ১৪৭তম স্থান দেয়। এই জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৬২ জন (১২০০ জন / বর্গ মাইল)। ২০০১-২০১১ এর দশকে এর জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৩৮%। শ্রীকাকুলামের প্রতি ১০০০ জন পুরুষের ১০১৪ জন মহিলা এবং সাক্ষরতার হার ৬২.৩%.

ঐতিহাসিক জনসংখ্যা
বছরজন.±%
১৯০১১০,৬০,৪৬৭—    
১৯১১১১,০১,১৯৯+৩.৮%
১৯২১১১,২৩,৪৬১+২%
১৯৩১১২,২২,৭৬৭+৮.৮%
১৯৪১১৩,৩৩,৩৪১+৯%
১৯৫১১৪,০৫,৭৯২+৫.৪%
১৯৬১১৫,৫৫,৩৬৯+১০.৬%
১৯৭১১৭,৬৯,৯৬৮+১৩.৮%
১৯৮১১৯,৫৯,৩৫২+১০.৭%
১৯৯১২৩,২১,১২৬+১৮.৫%
২০০১২৫,৩৭,৫৯৩+৯.৩%
২০১১২৭,০৩,১১৪+৬.৫%

 

 
শ্রীকাকুলাম জেলার রাওস্ব বিভাগ- শ্রীকাকুলাম, পালাকোন্ডা এবং তেক্কালি

জেলায় তিনটি রাজস্ব বিভাগ রয়েছে - শ্রীকাকুলাম, পালকোন্ডা এবং তেক্কালি। এগুলি জেলার ৩৮ টি মন্ডলে বিভক্ত। এই জেলার ১২ টি শহর এবং ৯৭৩টি গ্রাম রয়েছে। একটি পৌর কর্পোরেশন, তিনটি পৌরসভা, দুটি নগর পঞ্চায়েত এবং সাতটি জনগণনা শহর রয়েছে। জেলার পৌর কর্পোরেশন হ'ল শ্রীকাকুলাম এবং জেলার তিনটি পৌরসভা হল আমডালভালসা, ইছাপুরম, পালাসা-কাসিবুগা, এবং রাজামের পালকান্দার নাগর পঞ্চায়েত। ছয়টি সেন্সাস শহর হ'ল বালাগা, হীরামণ্ডলাম, নারসন্নাপেতা, পন্ডুরু, সোমপেটা, তেক্কালিয়া.[১২]

অর্থনীতি

সম্পাদনা

জেলার মোট জেলা গার্হস্থ্য পণ্য (জিডিডিপি) ১৯,৯৪২ কোটি টাকা (মার্কিন ডলার ২.৮ বিলিয়ন) এবং এটি মোট রাজ্য অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএসডিপি) ৩.৮% অবদান রাখে।[১৩]

সংস্কৃতি

সম্পাদনা

জেলা বুড়িথী বেল এবং ব্রাস ক্রাফট, যা বুথিঠি গ্রামে তৈরি হয়, পিতলের পণ্যগুলির জন্য খ্যাত। এগুলি অন্ধ্র প্রদেশের জি আই বা ভৌগোলিক নিশানা হিসাবে নিবন্ধিত রয়েছে.[১৪]

স্পোর্টস

সম্পাদনা

অলিম্পিক পদকজয়ী কর্ণম মালেশ্বরী এই জেলার বাসিন্দা। জেলাতে ভারোত্তোলনের বেশ প্রভাব রয়েছে।

শিক্ষা

সম্পাদনা

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার ব্যবস্থা রাজ্যর স্কুল শিক্ষা বিভাগের অধীনে সরকারী, সহায়ক ও বেসরকারী স্কুল দ্বারা করা হয়[১৫][১৬]।২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের বিদ্যালয়ের তথ্য প্রতিবেদন অনুসারে এখানে ৩৮৭৫ টি স্কুল রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ৫৫ টি সরকারী, ২৮৮৩ টি মন্ডল ও জেলা পরিষদ পরিচালিত, ১ টি আবাসিক, ৫৭৩ টি বেসরকারি, ১৪ টি মডেল, ৩২ টি কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয় (কেজিবিভি), ৮৫ টি পৌরসভা পরিচালিত এবং ২৮২ টি অন্যান্য স্কুল[১৭]। জেলার প্রাথমিক, উচ্চ প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭১,৪৭২জন.[১৮]

মন্দির

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Kishore Deo trails in Araku Lok Sabha seat"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৯ 
  2. "District Census Hand Book – Srikakulam" (PDF)Census of IndiaRegistrar General and Census Commissioner of India। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৯ 
  3. "Population"Census of IndiaRegistrar General and Census Commissioner of India। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৯ 
  4. "New 'AP 39' code to register vehicles in Andhra Pradesh launched"The New Indian Express। Vijayawada। ৩১ জানুয়ারি ২০১৯। ২৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৯ 
  5. "Srikakulam | Andhra Pradesh | DISTRICTS OF INDIA"districts.nic.in। ১ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৯ 
  6. "Population of AP districts(2011)" (পিডিএফ)। ap.gov.in। পৃষ্ঠা 14। ১২ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৪ 
  7. "Iron Age habitation found in Srikakulam"The Hindu। ১৬ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৪ 
  8. "Remnants of Jain monuments found"। ২১ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৪ 
  9. Law, Gwillim (২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Districts of India"Statoids। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১ 
  10. Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Andhra Pradesh: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1111–1112। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7 
  11. "Island Directory Tables: Islands by Land Area"United Nations Environment Program। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮। ১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১Melville Island 5,765km2 
  12. "ULB Lists"Commissioner and Directorate of Municipal Administration। ৬ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৭ 
  13. "Economy of Srikakulam District"Andhra Pradesh Economic Development Board। ২৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৭ 
  14. "State Wise Registration Details of G.I Applications" (পিডিএফ)Geographical Indication Registry। পৃষ্ঠা 3। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  15. "School Education Department" (পিডিএফ)। School Education Department, Government of Andhra Pradesh। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৬ 
  16. "The Department of School Education – Official AP State Government Portal"www.ap.gov.in। ৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৬ 
  17. "School Information Report"Commissionerate of School Education। Government of Andhra Pradesh। ৮ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৬ 
  18. "Student Information Report"Commissionerate of School Education। Child info 2015–16, District School Education – Andhra Pradesh। ২২ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৬