শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা

শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা হল ইউরোপিয়ান একাডেমী অব আর্টের প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য ও স্থাপত্যের এক ধরনের শৈলী বা ধরন। বিশেষত, শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা বলতে চিত্রকর্ম এবং চিত্রশিল্পীকে একত্রে বোঝানো হয়, যার মান নিয়ন্ত্রণ করে ফ্রান্সের Académie des Beaux-Arts এবং নব্য ধ্রুপদীবাদ ও রোমান্টিকতার আওতায় এর চর্চা করা হতো এবং এই উল্লেখিত এই দুই শিল্পের শৈলী গুলোকে বিশ্লেষন করত। এবং শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা উইলিয়াম-আদল্ফ বুগেরো, তমা কুত্যুর এবং হান্স মাকার্টের চিত্রকর্মের দ্বারা প্রতিফলিত হয়। এই প্রসঙ্গে এটি প্রায়ই "শিক্ষায়তনিকতা", "আর্ট পোম্বিয়ার" (চিত্তাকর্ষক), এবং "সারগ্রহীতাবাদ" বলা হয় এবং এগুলো কখনও কখনও "ঐতিহাসিকতা" এবং "সিঙ্ক্রেটিসিজম" এর সাথে সংযুক্ত।

ভেনাস এর জন্ম , আলেকজেন্ডার কাবানেল, ১৮৬৩
রয়্যাল ডেনিস একাডেমির পাঠদান, ১৮২৬। চিত্রশিল্পীঃ উয়েহলাম বেন্ডজ

শিক্ষায়তনিক শিল্পকলার ইতিহাস সম্পাদনা

প্রথম একাডেমী তৈরী হয় ইতালির ফ্লোরেন্সে কজিমো আই দে মেডিচির হাত ধরে, জানুয়ারী ১৩, ১৫৬৩ তে, স্থাপত্যকর জিওর্জি ভাসারীর উৎসাহে। তিনি এই প্রতিষ্ঠানকে Accademia e Compagnia delle Arti del Disegno (চিত্রকর্মের শিল্পশালা ও কোম্পানী) বলে সম্বোধন করতেন, কারণ প্রতিষ্ঠানটি দুইটি কার্যকরী কাঠামো তে বিভক্ত ছিল। কোম্পানীটা এক ধরনের কর্পোরেশন ছিল যেখানে তুস্কানীর (ইতালীর এক ধরনের ধর্ম) সকলে কাজ করার সুযোগ পেত, আর একাডেমিটি শুধু সবচেয়ে বিখ্যাত শিল্পী ব্যক্তিত্বদের কে কজিমোর কাছে কাজ করার সুযোগ দিত, আর তাদের কাজ ছিল মেডিসিয়ান যুগের শিল্পগুলোকে তুলে ধরা। মেডিসিয়ান প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীরা "arti del disegno" (ভাসারীর দ্বারা সৃষ্ট বিষয়) শিখতো এবং শরীরতত্ত্ব এবং জ্যামিতি শিখতো। আরেকটি একাডেমী, Accademia di San Luca (চিত্রশিল্পী পৃষ্ঠপোষক সেন্ট লুকের নামানুসারে), যেটি প্রায় এক দশক পরে রোমে তৈরী হয়েছিল, যেখানে ফ্লোরেন্সের থেকেও ভাল শিল্পের তত্ত্ব শিক্ষা দিত। ১৫৮২ তে এনিবেল ছারাছি তার প্রথম প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান Academy of Desiderosi প্রতিষ্ঠা করন বলগনা তে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই; বলতে গেলে এটি চিল ঐতিহ্যবাহী শিল্পীদের কর্মশালা, কিন্তু তখনকার সময়ে এটিকে প্রতিষ্ঠানে রুপদান করতে চেয়েছিলেন যেন এটি সবার মাঝে ছড়িয়ে যায়।

Accademia di San Luca পরে Académie royale de peinture et de sculpture এর হয়ে কাজ করত যেটি ফ্রান্সে ১৬৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং এটি পরে Académie des beaux-arts তে রুপান্তরিত হয়। Académie royale de peinture et de sculpture তাদের চেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যারা স্বাধীন শিল্পে বিশ্বাস করতেন। এই ধরনের বুদ্ধিদীপ্ত শৈল্পিক বৈশিষ্ট্য শিক্ষায়তনিক শিল্পকলাতে এক ভিন্ন ধারা নিয়ে আসে।

Académie royale de peinture et de sculpture এর পরে ১৬৬১ সালে চতুর্দশ লুই বড় বড় শিল্পীর ভেতরে মতভেদের ঝামেলার সৃষ্টি করেন কারণ তিনি সকল শৈল্পিক কার্যক্রমের নিয়ন্ত্রক নিজে হতে চেয়েছিলেন। এই ধারা পরিবরতনের যুদ্ধ অনেকের তৈরী অনেক শিল্পের গ্রহণযোগ্যতার ভিতরে মতভেদ তৈরী করে। বিতর্কটি ১৯ শতকের প্রথম দিকে পুনরুজ্জীবিত হয়েছিল, নিওক্ল্যাসিজমের জীন অগাস্ট ডমনিক ইংগ্রেস এর শিল্প এবং ইউজিন ডালাকরিক্সের রোমান্টিসিজম এর শিল্প নিয়ে। প্রকৃতি দেখে তৈরী শিল্প এবং প্রকৃতি দেখে আগের কিছু ধারণা নিয়ে তৈরী শিল্প নিয়েও অনেক বিতর্ক হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানগুলি এউরোপে সৃষ্টি হওয়া ফ্রেঞ্চ শিল্পকে সেখার এবং প্র্যোগ করারও ধারা সৃষ্টি হয়েছিল। ইংল্যান্ডে রয়েল একাডেমী ছিল। রয়েল চারুকলা ড্যানিস একাডেমী ১৭৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা একটি ছোট দেশে সফল উদাহরণ হিসাবে গ্রহণ করা যেতে পারে এবং যা অনেক ভাল শিল্পী আমদানী হ্রাস এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। বেশিরভাগ ডেনিস শিল্পী যারা ১৮০০-১৮৫০ এ এখানে প্রশিক্ষিত হয়েছে তারা বিখ্যাত হয়েছে ও ডেনমার্কে শিল্পকলার স্বর্ণযুগের সৃষ্টি করেছে।

১৯ শতকে বেশির ভাগ নারীরা শিল্পকলার এই অগ্রসরতায় তাদের কোনো ভূমিকা দেখাতে পারেনি। কারণ সেই সময় নারীরা প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে শিল্পচর্চার খুব কম সুযোগ পেত। কারণ তারা প্রশিক্ষনের খুব সুযোগ পেত, কারণ থখকার দিনে নগ্নতার শিল্পের অনেক চর্চা হতো।

প্রাতিষ্ঠানিক শৈলীর উন্নয়ন সম্পাদনা

 
ছাত্ররা École এ "from life" আঁকছে। ১৮০০ শতকে তোলা ছবি।

নবীন শিল্পীগন চার বছর শৈল্পিক প্রশিক্ষণের ভিতরে থাকতেন। ফ্রান্সে শুধুমাত্র পরীক্ষায় পাশ করা ছাত্ররা প্রফেসরের অনুমোদন নিয়ে École des Beaux-Arts এ ভর্তি হতে পারতেন। নগ্নতা অঙ্কন করাকে তখনকার দিনে মানদণ্ড ধরা হতো, অর্থাৎ যারা নগ্নতা অঙ্কন করতে পারত তারাই কেবল ভাল প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নের সুযোগ পেত। প্রথমে শিক্ষার্থীরা ভাস্কর্য থেকে ছাপ নিত, তারপর সেখান থেকে আলো, ছায়া এবং আকৃতি সম্পর্কে ধারণা নিত। এবং ছাপ গুলিকে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে ধরা হতো। তারপর ছাপ থেকে ছাত্ররা চিত্রকর্ম তৈরী করত। Demosthenes at the Seashore, ১৮৮৮ তে এটি অঙ্কনের জন্য একটি রাজকীয় পুরস্কার ছিল।

যদি অনুমোদিত হতো, তাহলে তারা বিখ্যাত শাস্ত্রীয় ভাস্কর্যগুলির প্লাস্টার কাস্ট থেকে আকতো। এগুলো সকল যোগ্যতাগুলো অর্জন করার পরে একজন শ্রেনীপাঠে অংশগ্রহণের সুযোগ পেত। ১৮৬৩ এর পর École des Beaux-Art এ অঙ্কন তেমন কঠিন ছিল না। তুলি দিয়ে অঙ্কন করার জন্য একজন ছাত্রের প্রথমে অঙ্কন খুব ভালভাবে শিখতে হতো। এবং এটি সেই ছাত্রের প্রাতিষ্ঠানিক অঙ্কনের ভিত্তি বলে ধরা হতো। তারপর একজন ছাত্র স্টুডিও তে অংশগ্রহণ করে অঙ্কন শিখতে পারত। আর এই প্রক্রিয়াতে পূর্ব নির্ধারিত বিষয় এবং নির্ধারিত সময়ের দ্বারা ছাত্রের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হতো।

Prix de Rome ছাত্রদের জন্য জনপ্রিয় অঙ্কন প্রতিযোগিতা ছিল। এখনে বিজয়ী রোমে ভিল্লা মেডিচির Académie française এ ৫ বছরের জন্য অধ্যনের সুযোগ পেত। এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে একজনের যা লাগতঃ গ্রেঞ্চ জাতীয়তা, পুরুষ, বয়স ৩০ এর নিচে এবং অবিবাহিত। অঙ্গশগ্রহণের আগে তাকে প্রাথমিকভাবে École তে উত্তীর্ণ হতে হতো এবং একজন জানাশোনা অঙ্কন শিক্ষকের সাহায্যের দরকার হতো। প্রতিযোগিতায় অনেক ধাপ ছিল যেখানে ১০ জন প্রতিযোগী ৭২ দিনের জন্য একটি স্টুডিওতে তার চিত্রকর্ম আকার সুযোগ পেত। এভাবে করে যে বিজয়ী হত তার ভবিষ্যৎ হতো উজ্জ্বল।

এভাবে যারা ভালো চিত্রকর্ম দেখাতে পারত তাদেরকে শিল্পী হওয়ার অনুমোদন দেওয়া হতো। তারপর একটি কমিটিতে চিত্রকর্ম গুলি জমা হতো এবং পর্যালোচনা করে দেখা হতো তাদের অঙ্কনের কি কি ভুল আর কি কি ভালো হয়েছে। সফল প্রাপ্তি তখনই নিশ্চিত হতো যখন তারা Académie française এ সদস্যপদ লাভ করত এবং প্রাতিষ্ঠানিক হিসেবে পরিচয় পেত।

সমালোচনা ও উত্তরাধিকার সম্পাদনা

শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা প্রথম সমালোচিত হয় এখানে ভাববাদের ব্যবহারের কারণে। গুস্তাভ করবেটের মত বাস্তববাদী শিল্পী ভাববাদের উপর ভিত্তি করে আঁকা চিত্র যা পৌরাণিক এবং কিন্দবদন্তি ঘটনা গুলোকে তুলে ধরে যেখানে সমসাময়িক সমাজ ব্যবস্থা একদমই ফুটে ওঠেনি। আরেক ধরনের সমালোচনা হয়েছিল যা চিত্রকরমের "মিথ্যা পৃষ্ঠ" নামে পরিচিত। যেকানে চিত্রকর্মটি বাস্তব কোঙ্কিছু বোঝায় না বরং উল্টোপাল্টা কিছু দেখায়। বাস্তববাদী থিওডাল রিবট এটির বিরুদ্ধে ছিলেন তার অস্মপূরণ চিত্রকর্ম নিয়ে।

 
রয়্যাল একাডেমিতে পুরস্কৃত চিত্রকর্ম, ১৯৮৮। নামঃ Demosthenes at the Sea Shore
 
চিত্রকর্মের নামঃ This Year Venuses Again… Always Venuses!. , ১৮৬৪

অনেক চিত্রকর বিভিন্ন বস্তু ও ভাবনার চিত্র আকতে থাকেন। যা অনেকের দ্বারা সমালোচিত ও বিদ্রুপের স্বীকার হতো। অনেকে মনে করতেন যে কল্পনার চিত্রায়ন হল এক ধরনের মিথ্যার প্রতিফলন। তাই অনেকেই এই ধরনের চিত্রকর্ম গুলোকে ভালো চোখে দেখতেন না। আর এই চিত্রকর্ম গুলোতে সব ভাবনা বা কল্পনা থেকে আসত বলে এগুলোতে উল্লেখ্য পরিমানে আলো, ছায়া এবং চিত্রের বিভিন্ন উপাদানের অভাব পরিলক্ষিত হতো।

বাস্তববাদী এবং ভাববাদী চিত্রকরেরা ছবির বিভিন্ন উপাদান এবং বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন কিছে থাকা নিয়ে অনেক বিরোধ করতেন। আর এইটা লক্ষনীয় যে ভাববাদী, বস্তুবাদী বা অন্য কেউ যারা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন নিয়মের বিরোধিতা করেন তারা কিন্তু সেই প্রতিষ্ঠানেরই ছাত্র ছিলেন। যেমনঃ ক্লাউড মনেট, গুস্তাভ করবেট, এডওয়ার্ড মনেট ও হেনরী মাতিস্যে প্রাতিষ্ঠানিক চিত্রকরদের আওতায় ছাত্র ছিলেন।

আধুনিক চিত্রকর্ম এবং আধুনিক ধারণাগুলো বিভিন্ন ধরনের চিত্রকর্মের স্রেনীর জন্ম দেয়। যেমনঃ সংবেদনশীল, পুনরাবৃত্তিক, রক্ষণশীল, অ-উদ্ভাবনী, বুর্জোয়া, এবং "শৈলীহীন"। ফ্রেঞ্চরা গুরুত্তসহকারে একটি শৈলীর সাথে পরিচয় করায় যা L'art Pompier (অগ্নীমানব) নামে পরিচিত। যা জ্যাকস-লুই ডেভিড আঁকেন। যা সেনাবাহিনীদেরকে অগ্নীমানবদের মত ধাতব টুপি পড়ায় উৎসাহিত করে। চিত্রটিকে "grandes machines" ও বলা হতো কারণ এটি মিথ্যা আবেগ ও ফাঁদের সৃষ্টি করেছিল।

একাডেমিক শিল্পের এই প্রতিবন্ধকতাগুলো শিল্প সমালোচক ক্লেমেন্ট গ্রীনবার্গের লেখার মাধ্যমে তার অনেকের কাছে পৌঁছেছিল, যিনি বলেছিলেন যে সকল একাডেমিক শিল্প হচ্ছে "kitsch"। অন্যান্য শিল্পী, যেমন প্রতীকবাদি চিত্রশিল্পী এবং অতিথিবৃন্দ এই ঐতিহ্যের প্রতি সদয় ছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] চিত্রকর হিসেবে সবার জীবনের অতীত এবং তাদের নিজেদের সংস্কৃতি জানা উচিত। যখন সংস্কৃতি গুলো পুরোনো হয়ে যায় থখন তার চিত্রায়নের মাধ্যমে অনেক অজানা সত্য এবং অনেক নাটকীয়তা সপ্নের মতো চোখের সামনে ভেসে ওঠে।

ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় সমাজতাত্ত্বিক এবং বহুবচনীয় বিবরণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে আধুনিকতার লক্ষ্য নিয়ে শিক্ষায়তনিক শিল্পকে ইতিহাসের বই এবং আলোচনায় আনা হয়েছে। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিক থেকে, শিক্ষায়তনিক শিল্প এমনকি ক্লাসিকাল বাস্তববাদ এটেলিয়ার আন্দোলনের মাধ্যমে সীমিত পুনরুত্থানের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল।[১] অধিকন্তু, শিল্পটি জনসাধারণের কাছে বিস্তৃত প্রশংসা অর্জন করছে এবং একাডেমিক চিত্রকর্মগুলি যখন নিলামে কেবল কয়েকশো ডলার লাভ করত এখন সেখানে অর্থে‌র পরিমান কয়েক মিলিয়ন ডলার।

মুখ্য শিল্পীগণ সম্পাদনা

অস্ট্রিয়া সম্পাদনা

  • হ্যান্স ক্যানন, চিত্রশিল্পী
  • হান্স মাকার্ট, চিত্রশিল্পী
  • ভিক্টর টিল্গনার, ভাস্কর

বেলজিয়াম সম্পাদনা

  • জর্জস ক্রোগার্ট, চিত্রশিল্পী
  • জ্যাকব জ্যাকবস, চিত্রশিল্পী
  • জান অগাস্ট হেন্ড্রিক লেইস, চিত্রশিল্পী
  • কারেল উমস, চিত্রশিল্পী
  • ইগুয়েন সিবার্ড, চিত্রশিল্পী
  • আলফ্রেড স্টিভেনস, চিত্রশিল্পী
  • গুস্তাভ ওয়েপারস, চিত্রশিল্পী

ব্রাজিল সম্পাদনা

  • ভিক্টর মেইরালেজ, চিত্রশিল্পী
  • পেদ্রো এমেরিকো, চিত্রশিল্পী
  • রডলফো এমেডিও, চিত্রশিল্পী

চেক প্রজাতন্ত্র সম্পাদনা

  • ভালখাভ ব্রজিক, চিত্রশিল্পী
  • ভজতেখ হিনাইস, চিত্রশিল্পী

কানাডা সম্পাদনা

  • উইলিয়াম ব্রিমনার, চিত্রশিল্পী
  • রবার্ট হ্যারিস, চিত্রশিল্পী
  • পল ক্যান, চিত্রশিল্পী
  • কর্নিলিউস ক্রেইগফ, চিত্রশিল্পী
  • পল পিল, চিত্রশিল্পী
  • সুজর কৎ, চিত্রশিল্পী

এস্তোনিয়া সম্পাদনা

  • জন কোলার (১৮২৬-১৮৯৯), চিত্রশিল্পী
  • অগাস্ট উইজেনবার্গ(১৮৩৭–১৯২১), ভাস্কর
  • এমান্ডাস এডামসন (১৮৫৫–১৯২৯), ভাস্কর

ফিনল্যান্ড সম্পাদনা

  • আকসেলি গ্যালেন-কেল্লালা (১৮৬৫–১৯৩১), চিত্রশিল্পী

ফ্রান্স সম্পাদনা

  • আলফ্রেড আগাছি, চিত্রশিল্পী
  • লুইস-আরনেস্ট ব্যারিস, ভাস্কর
  • পল ব্যাউড্রি, চিত্রশিল্পী
  • এলবার্ট-আরনেস্ট ক্যারিয়ার-বিলাজ, ভাস্কর
  • লিওন বনাত, চিত্রশিল্পী
  • উইলিয়াম-এডলফ বউজিয়ার, চিত্রশিল্পী
  • চার্লস এডওয়ার্ড বটিবোন, চিত্রশিল্পী
  • চার্লস জসুয়া চ্যাপলিন, চিত্রশিল্পী
  • পিয়ারে অগাস্ট কোত, চিত্রশিল্পী
  • থমাস কতোর, চিত্রশিল্পী
  • আলেকজেন্দ্রা কাবানেল, চিত্রশিল্পী
  • আলেকজেন্দ্রা-গ্যাব্রিয়েল ডিকাম্পস, চিত্রশিল্পী
  • পল ডিলারচ, চিত্রশিল্পী
  • ডেলফিন এঞ্জোলরাস, চিত্রশিল্পী
  • আলেকজেন্দ্রা ফাল্গুয়েরে, ভাস্কর
  • জিন-লিওন জেরম, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর
  • জীন-জ্যাকাস হ্যানার, চিত্রশিল্পী
  • পল জামিন, চিত্রশিল্পী
  • আরমান্ড ল্যারচ, চিত্রশিল্পী
  • জিন-পল লরেঞ্জ, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর
  • জুলস জোসেফ লেফেভ্রে, চিত্রশিল্পী
  • মারিয়াস জিন এন্টোনিন মার্সি, ভাস্কর
  • হিউগুয়েস মার্লে, চিত্রশিল্পী
  • এমিলি মুইনার, চিত্রশিল্পী
  • লিওন বাজিল পেরাল্ট, চিত্রশিল্পী
  • জর্জস রোচেগ্রোস, চিত্রশিল্পী
  • লিওনেল-নয়েল রয়ার, চিত্রশিল্পী
  • লুইস-ফ্রেড্রিক সুতজেনবার্গার, চিত্রশিল্পী
  • গিলিয়াম সেইজনাক, চিত্রশিল্পী
  • জসেফ-নোয়েল সিল্ভেস্তটার, চিত্রশিল্পী
  • অগাস্ট টোল্মোচ, চিত্রশিল্পী

জার্মানি সম্পাদনা

  • এন্সেল্ম ফুয়েরবাক, চিত্রশিল্পী
  • উয়েলাম ভন কল্বাক, চিত্রশিল্পী
  • ফ্রাঞ্জ ভন লেনবাক, চিত্রশিল্পী
  • কার্ল ভন পাইলটি, চিত্রশিল্পী

হাঙ্গেরি সম্পাদনা

  • কার্লই লটজ, চিত্রশিল্পী
  • গিউলা বেঞ্জুর, চিত্রশিল্পী

ভারত সম্পাদনা

  • রাজা রবি বার্মা, চিত্রশিল্পী
  • হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার, চিত্রশিল্পী

বাংলাদেশ সম্পাদনা

আয়ারল্যান্ড সম্পাদনা

  • এলঅবার্ট পাওয়ার, ভাস্কর

ইতালি সম্পাদনা

  • ইগুয়েন দে ব্লাস, চিত্রশিল্পী
  • ফ্রান্সেস্কো হায়েজ, চিত্রশিল্পী
  • ডমিনিকো মরেলি, চিত্রশিল্পী

লাটভিয়া সম্পাদনা

  • জ্যানিস রজেন্টালস (১৮৬৬–১৯১৭), চিত্রশিল্পী
  • ভিলহেমস পুরভিতিজ (১৮৭২–১৯৪৫), চিত্রশিল্পী

নেদারল্যান্ডস সম্পাদনা

  • এরি শেফার, চিত্রশিল্পী

পোল্যান্ড সম্পাদনা

  • হেনরিক সিম্রাদ্‌জকি, চিত্রশিল্পী
  • ল্যাডিস্ল জ্যাসোরস্কি, চিত্রশিল্পী
  • জান মাতেজকো, চিত্রশিল্পী

রাশিয়া সম্পাদনা

  • কার্ল ব্রুইল্লোভ, চিত্রশিল্পী
  • ফিয়োডোর ব্রুনি, চিত্রশিল্পী
  • আলেক্সেন্ডার আইভানোভ, চিত্রশিল্পী
  • কন্সটান্টিন মাকভস্কি, চিত্রশিল্পী
  • কার্ল টিমোলিয়ন ভন নেফ, চিত্রশিল্পী

সার্বিয়া সম্পাদনা

  • উরোস প্রেদিক, চিত্রশিল্পী
  • পাযা জোভানোভিক, চিত্রশিল্পী[২]

স্লোভেনিয়া সম্পাদনা

  • ইভানা কোবিল্কা, চিত্রশিল্পী

স্পেন সম্পাদনা

  • মারিয়ানো ফরটুনি ই মার্শাল, চিত্রশিল্পী

সুইডেন সম্পাদনা

  • জুলিয়াস ক্রোনবার্গ, চিত্রশিল্পী
  • জর্জ ভন রোজেন, চিত্রশিল্পী

সুইজারল্যান্ড সম্পাদনা

  • চার্লস গ্লেয়ার, চিত্রশিল্পী
  • ফ্রিটজ যুবার-বুহলার, চিত্রশিল্পী

যুক্তরাজ্য সম্পাদনা

  • স্যার লরেন্স আলমা-তাদেমা, চিত্রশিল্পী
  • স্যার চার্লস লক ইস্টলেক, চিত্রশিল্পী
  • স্যার আলফ্রেড গিলবার্ট, ভাস্কর
  • জন উইলিয়াম গডওয়ার্ড, চিত্রশিল্পী
  • ফ্রেড্রিখ গুডাল, চিত্রশিল্পী
  • এডুইন হেনরি ল্যান্ডসিয়ার, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর
  • ফ্রেড্রিখ লিটন, ১ম ব্যারন লিটন, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর
  • এল্বার্ট ম্যুর, চিত্রশিল্পী
  • স্যার আলফ্রেড মুনিংস, চিত্রশিল্পী
  • স্যার এডয়ার্ড জন পয়েন্টার, চিত্রশিল্পী
  • আলফ্রেড স্টিভেন, ভাস্কর
  • জর্জ ফ্রেড্রিখ ওয়াটস, চিত্রশিল্পী

উরুগুয়ে সম্পাদনা

  • জুয়ান ম্যানুএল ব্ল্যানস, চিত্রশিল্পী

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Panero, James: "The New Old School", The New Criterion, Volume 25, September 2006, page 104.
  2. "Academism Of The 19th Century"www.galerijamaticesrpske.rs। ২০১৯-০৯-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৫ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

  উইকিমিডিয়া কমন্সে শিক্ষায়তনিক শিল্পকলা সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।