শাহাদাত-ই আল-হিকমা
শাহাদাত-ই আল-হিকমা বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ ইসলামবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন। [১][২]
ইতিহাস
সম্পাদনাশাহাদাত-ই-আল হিকমা ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ সালে কাওসার হোসেন সিদ্দিক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। [৩][৪] এর অর্থায়ন দাউদ ইব্রাহিম করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। [৫][৬] এটি ঘোষণা করেছিল যে তারা বাংলাদেশে একটি ইসলামিক স্টেট প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করবে। [৭] সিদ্দিক দাবি করেছেন তার দলে ৩৫ হাজার ‘কমান্ডো’ এবং ‘যোদ্ধা’ রয়েছে। [৭] এটি ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ [৮] বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল। [৩][৫] সিদ্দিকী ২০০৫ সালের [৪] নভেম্বর গ্রেফতার হন।
২০১১ সালের জুলাই মাসে, সিদ্দিকীকে রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার করা হয় যখন বাংলাদেশ পুলিশ তার নামে একটি তিন বছরের "নিখোঁজ" ওয়ারেন্ট "আবিষ্কার" করে। [৯] সিদ্দিকী ফ্রিডম পার্টিরও সদস্য ছিলেন। [৯] তিনি অতীতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে "সন্ত্রাসী কার্যকলাপ" বলে উল্লেখ করেছেন। [৯] তিনি হিমালয় বেভারেজ কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন যা তার মতে ৫ বিলিয়ন টাকার কোম্পানি। [৯] ২৮ জুলাই ২০১১ [১০] সালে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
পশ্চিমবঙ্গে ২০১৪ সালের বর্ধমান বিস্ফোরণের জন্য ভারতের রাষ্ট্রীয় অনুসন্ধান সংস্থা এটির তদন্ত করেছিল। [১১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Militant outfit 'Allahr Dal' banned"। Militant outfit ‘Allahr Dal’ banned | theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "Allah'r Dal banned in Bangladesh"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ ক খ Vicky (২০১৬-১০-১৩)। "Shahadat-e-al-Hikma: Is this a new terror outfit in West Bengal"। oneindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ ক খ "Outlawed militant outfit Shahadat-e-al Hikma chief Kaosar Siddiquee arrested again"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ ক খ "Shahadat-e al-Hikma (SAH)"। www.globalsecurity.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "Bangladesh bans Dawood-funded outfit"। rediff.com। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ "The Funding Methods of Bangladeshi Terrorist Groups"। Combating Terrorism Center at West Point (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৫-১৫। ২০২১-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "Government bans Ansar al-Islam"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০১৭-০৩-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "Drama over arrest of Rajshahi militant"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৭-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "Hikma chief sent to jail"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৭-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "NIA lens on `defunct' terror outfit | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।