শতাব্দী এক্সপ্রেস
ভারতের ট্রেন
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
শতাব্দী এক্সপ্রেস ভারতীয় রেল কর্তৃক পরিচালিত ভারতের একটি দিবাকালীন দ্রুতগামী রেল পরিষেবা। স্বল্প দূরত্বে বিলাসবহুল ও দ্রুততর রেল সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে এই পরিষেবাটি চালু করা হয়।
শতাব্দী এক্সপ্রেস | |||||
---|---|---|---|---|---|
![]() হাবীবগঞ্জ - নতুন দিল্লি শতাব্দী এক্সপ্রেস ভারতের সবচেয়ে দ্রুতগামী শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেন যা ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলাচল করে | |||||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||
অবস্থা | সক্রিয় | ||||
প্রথম পরিষেবা | ১৪ নভেম্বর ১৯৮৮ | ||||
বর্তমান পরিচালক | ভারতীয় রেল | ||||
ওয়েবসাইট | http://indianrail.gov.in | ||||
যাত্রাপথের সেবা | |||||
শ্রেণী | অনুভূতি, এক্সেকিউটিভ, বাতানুকুল চেয়ার | ||||
আসন বিন্যাস | আছে | ||||
ঘুমানোর ব্যবস্থা | নেই | ||||
খাদ্য সুবিধা | আছে (অনবোর্ড) | ||||
মালপত্রের সুবিধা | আছে | ||||
কারিগরি | |||||
গাড়িসম্ভার | এলএইচবি কোচ & আইসিএফ কোচ | ||||
ট্র্যাক গেজ | ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি গেজ রেলপথ (১৬৭৬ মিমি) | ||||
ট্র্যাকের মালিক | ভারতীয় রেল | ||||
|
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৮৮ সালে সর্বপ্রথম নতুন দিল্লি রেলওয়ে স্টেশন ও ঝাঁসি জংশন রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে শতাব্দী এক্সপ্রেস চালু করা হয়।
বিস্তারিত বিবরণ
সম্পাদনাশতাব্দী এক্সপ্রেস একটি বিলাসবহুল, দ্রুতগামী ও দিবাকালীন রেল পরিষেবা। এটি সাধারনত অন্যান বিলাসবহুল ট্রেন যেমন রাজধানী এক্সপ্রেস, দুরন্ত এক্সপ্রেস ও তেজাস এক্সপ্রেসের মতো গুরুত্ব বহন করে। এই ট্রেনগুলো শতভাগ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং এতে সাধারনত যাত্রীদের বসার ব্যবস্থাই আছে, কোনো শোয়ার ব্যবস্থা থাকে না। এই ট্রেনে যাতায়াত করা ব্যয়বহুল হওয়াতে ২০০২ সালে জন শতাব্দী এক্সপ্রেস চালু করা হয়, যা এর মতোই দ্রুতগামী তবে কম বিলাসবহুল ট্রেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্সে শতাব্দী এক্সপ্রেস সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।