রিনা জারিপোভা
রিনা জারিপোভা (তাতার ভাষায়: রিনা বায়ান কিজি জারিফোভা; ১২ (মতান্তরে ১৯) মার্চ ১৯৪১ -- ১০ জানুয়ারি ২০০৮ [১]) ছিলেন একজন তাতার সাংবাদিক, অনুবাদক, শিক্ষক, তাতারস্তান প্রজাতন্ত্রের বিদুষী সংস্কৃতি কর্মী (১৯৯৫), এবং সাংবাদিকদের প্রতিযোগিতায় 'বাল্লুর কালাম' অথবা 'ক্রিস্টাল পেন' (২০০১) পুরস্কার বিজয়ী।
রিনা বায়ান কিজি জারিপোভা | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১০ জানুয়ারি ২০০৮ | (বয়স ৬৬)
জাতীয়তা | তাতার |
নাগরিকত্ব | সোভিয়েত ইউনিয়ন→ রাশিয়া তাতারস্তান প্রজাতন্ত্র |
পেশা |
|
দাম্পত্য সঙ্গী | জাহিত জারিফভ |
পিতা-মাতা |
|
১৯৭৩ থেকে ২০০২ খ্রিস্টাব্দে রিনা জারিপোভা 'তাতারস্তান য়াসলার' অথবা 'ইয়ুথ অব তাতারস্তান' সংবাদপত্রে চিঠিপত্র বিভাগের ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেছিলেন। তাঁর নিবন্ধসমূহ যেসব ব্যাপক বিষয়গুলির সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল, সেগুলো হল নৈতিকতা, লালন-পালন, পরিবার ইত্যাদি।
জীবনী
সম্পাদনাপ্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনারিনা জারিপোভা ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ মেনার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন,তাঁর মাতা মাসরুরা জারিফুলিনা এবং পিতা ফাতজেলবায়ান আগুমভ দুজনেই ছিলেন স্কুল শিক্ষক।[২] তাঁর জন্মপঞ্জিতে ভুল করে 19 মার্চ তারিখ লেখা হয়েছিল। কমিউনিস্টদের নীতির জন্যে, মোল্লাদের একটি লাইন থেকে আসার কারণে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর পিতাকে অনেকবার কর্মস্থল বদল করতে হয়েছিল।[৩] তার পিতার দুই ভাই এবং তার ঠাকুরমাকে ১৯৩০, ১০৩৬ এবং ১৯৩৭[৪] খ্রিস্টাব্দে নিপীড়ন এবং গুলি করা হয়। সব সময় বিভিন্ন জায়গার মধ্যে যাতায়াত করতে বাধ্য হওয়া তার পরিবার মেনার এবং কাজকিতে সামান্য সময়ের জন্য অবস্থান করেছিল।[৩] তাঁদের পরিবারে ৮ জন শিশু ছিল। মহান দেশপ্রেমিক যুদ্ধে তাঁর পিতা অংশগ্রহণ করেছিলেন। অতঃপর তাঁর পরিবার ইয়ানা এলেম-এ পৌঁছায়, যেখানে তাঁকে দুই বছরের প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হয়। তার পরে, তাঁর পরিবার কিছু সময়ের জন্য ইসকে সোলতানগোল, সারিপ এবং ইউগারি গারে গ্রামে চলে যায়। [৩] তিনি ইউগারি গারেতে তাঁর দশ বছরের স্কুল শিক্ষা শেষ করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Кладбище Мусульманское - Кладбища Казани"। cemetery.kzn.ru। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২২।
- ↑ Muratov 2003।
- ↑ ক খ গ Samat 2007।
- ↑ "Списки жертв"। lists.memo.ru। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৮।