রাষ্ট্রীয় উত্তরাধিকার
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
কোন একটি অবস্থার পরিবর্তনের ফলে এক রাষ্ট্রের স্থলে অপর রাষ্ট্র স্থলাভিষিক্ত হলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে রাষ্ট্রীয় উত্তরাধিকার বলে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে একট রাষ্ট্র কর্তৃক অপর কোন রাষ্ট্রের ভূখণ্ড ও সম্পদের উপর পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন অর্জন করাকে বোঝায়, যার ফলে উত্তরাধিকারী রাষ্ট্র তার পূর্ববর্তী রাষ্ট্রের সকল প্রকার অধিকার ও দায়-দায়িত্বসমূহ উত্তরাধিকারসূত্রে ভোগ করে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিধান অনুসারে রাষ্ট্রীয় উত্তরাধিকার বলতে আন্তর্জাতিক পক্ষ হিসেবে একটি রাষ্ট্র কর্তৃক অপর কোন রাষ্ট্র দ্বারা উত্তরাধিকার লাভ করা কিংবা একটি রাষ্ট্রের মধ্যে অপর রাষ্ট্রের সম্পূর্ণ অবলুপ্তিকে বোঝায়।
যখন কোন অস্তিত্বশীল রাষ্ট্র স্বীয় রাষ্ট্রীয় এলাকা হারানোর মাধ্যমে অথবা অপর কোন রাষ্ট্রের মধ্যে মিশে যাওয়ার মাধমে বিলুপ্ত হয় অথবা বিভিন্ন রাষ্ট্রে ভাগ হয়ে যায় অথবা এটা কোন একটা বিশেষ অংশ পৃথক হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে বা যখন দুই বা ততোধিক রাষ্ট্র একত্রিত হয়ে একটি নতুন রাষ্ট্র গঠন করে তখন রাষ্ট্রীয় উত্তরাধিকারের সৃষ্টি হয়। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বিধান অনুযায়ী কোন রাষ্ট্রের উত্তরাধিকার প্রধানত দুইটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। যথা-
- সুদক্ষ সামরিক শক্তি বা কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র অপর কোন রাষ্ট্রের উত্তরাধিকার লাভ করে।
- পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র অপর রাষ্ট্রের সাথে সংকটমুক্ত হতে পারে।
উল্লেখিত দু'টি পদ্ধতি ছাড়াও সশস্ত্র বিপ্লবের ফলে বিচ্ছিন্ন হবার মাধ্যমে রাষ্ট্রের উত্তরাধিকার অর্জন করা যায়।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- European Journal of International Law – State Succession in Respect of Human Rights Treaties
- Wilfried Fiedler: Der Zeitfaktor im Recht der Staatensukzession, in: Staat und Recht. Festschrift für Günther Winkler, Wien, 1997, S. 217-236.
- Wilfried Fiedler: Staatensukzession und Menschenrechte ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ জুলাই ২০০৬ তারিখে, in: B. Ziemske u.a. (Hrsg.), Festschrift für Martin Kriele, München 1997, S. 1371-1391.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |