যোগীন্দার যশবন্ত সিং
যোগীন্দার যশবন্ত সিং (জন্মঃ ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন যিনি ২০০৪ সালের নভেম্বর ২৭ তারিখে সেনাবাহিনী প্রধানের দায়িত্ব পান এবং ২০০৫ সালের ৩১ জানুয়ারী তিনি উক্ত কার্যালয়ে বসেন। ২০০৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর যশবন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পান। একজন শিখ হিসেবে যশবন্তই প্রথম যিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে সক্ষম হয়েছিলেন।[১][২] ২০০৮ সালের জানুয়ারীতে যশবন্ত অরুণাচল প্রদেশের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন।
জেনারেল জে জে সিং পিভিএসএম, এভিএসএম, ভিএসএম, এডিসি | |
---|---|
জন্ম | সাম্মা সাত্তা, ভাওয়ালপুর, ব্রিটিশ ভারত | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫
আনুগত্য | ভারত |
সেবা/ | ভারতীয় সেনাবাহিনী |
কার্যকাল | জানুয়ারী ১৯৬১ - ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ |
পদমর্যাদা | জেনারেল |
ইউনিট | মারাঠা হাল্কা পদাতিক রেজিমেন্ট (নবম) |
নেতৃত্বসমূহ | পশ্চিম সেনা কমান্ড সেনা প্রশিক্ষণ কমান্ড ১ম কোর নবম পদাতিক ডিভিশন ৭৯তম স্বতন্ত্র মাউন্টেন ব্রিগেড মারাঠা হাল্কা পদাতিক রেজিমেন্টের ৫ম এবং ৯ম ব্যাটেলিয়ন |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | পাক-ভারত যুদ্ধ ১৯৭১ কার্গিল যুদ্ধ |
পুরস্কার | পরম বিশিষ্ট সেবা পদক অতি বিশিষ্ট সেবা পদক বিশিষ্ট সেবা পদক |
সেনা জীবন
সম্পাদনা১৯৬১ সালের জানুয়ারী মাসে যশবন্ত 'ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমী'তে যোগদান করেন ২৫তম ব্যাচে। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধচলাকালীন যশবন্ত ক্যাডেটই ছিলেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমীর তৎকালীন উপ-প্রধান ব্রিগেডিয়ার হোশিয়ার সিংকে ৪র্থ ডিভিশনের অধীনে একটি ব্রিগেডের কমান্ডার হিসেবে বদলী করা হয় এবং হোশিয়ার যুদ্ধে নিহত হন।[৩]
চীন-ভারত যুদ্ধের ভয়াবহতা এবং সৈন্য-অফিসারের ঘাটতি থাকায় বহু ক্যাডেটকে রাতারাতি কমিশন দেওয়া হয় ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত, যশবন্ত ১৯৬৪ সালের ২ আগস্ট কমিশন লাভ করেন নবম মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Singh, Joginder jaswant। A Soldier's General। India: HarperCollins Publishers। পৃষ্ঠা 3–20। আইএসবিএন 9789350291337।
- ↑ Singh, Joginder Jaswant (২০১২)। A Soldier's General: An Autobiography। HarperCollins Publishers India। পৃষ্ঠা 24–25। আইএসবিএন 9789350291337।