যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ

হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস

নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাস হলো যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ। ১৯৯৪ সালে উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়।[১]

যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ উপন্যাসের প্রচ্ছদ.jpg
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ উপন্যাসের প্রচ্ছদ.jpg
লেখকহুমায়ূন আহমেদ
দেশ বাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
ধরনউপন্যাস
প্রকাশিতবইমেলা ১৯৯৪[১]
প্রকাশকজ্ঞানকোষ প্রকাশনী,
৩৮/২ক বাংলাবাজার, ঢাকা
প্রকাশনার তারিখ
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪[১]
মিডিয়া ধরনছাপা (হার্ডকভার)
আইএসবিএন[[বিশেষ:বইয়ের_উৎস/984 4848 05 8[১]|৯৮৪ ৪৮৪৮ ০৫ ৮'"`UNIQ--ref-০০০০০০০২-QINU`"']] {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর

চরিত্রসমূহ সম্পাদনা

  • রুবা
  • মিজান - রুবার স্বামী এবং খুনি
  • অরুণ – মিজানের বন্ধু

কাহিনী সংক্ষেপ সম্পাদনা

সেদিন ছিল মিজানের ছোটবেলার বন্ধু অরুণের বিয়ে। রুবার মাথা ব্যথা হওয়ায় সে বিয়েতে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দুটি সিডাকসিন এবং একটি প্যারাসিটামল খেয়ে ঘুমাতে যায়। কিন্তু ঘুম একটু গভীর হতেই রুবার মুখে বালিশ চেপে ধরে মিজান। একসময় রুবা মারা যায়।

রুবাকে খুন করার পর নিজেকে শান্ত করার জন্য মিজান কখনো সিগারেট টানতে থাকে এবং ১৯ এর ঘরের নামতা পড়ে নিজেকে পরীক্ষা করে দেখে তার লজিক কতখানি ঠিক আছে। বাথরুম থেকে এসে মিজান দেখতে পায় রুবার শরীরের উপর দেখে তেলাপোকা এসে বসে আসে। সে রুবার শরীরের উপর এরোসল স্প্রে করে।

নিজেকে স্বাভাবিক দেখানোর জন্য মিজান অরুণের বিয়েতে যায় কিন্তু অরুণের বিয়েতে যাওয়ার পর রুবার বাবার সাথে তার দেখা হয়। রুবার বাবা তাকে বলে রুবা তার বাড়িতে গিয়েছে। কথাটা শুনে মিজান চমকে যায়। তবে সে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করতে থাকে।

রাত ১০ টায় যখন সে বাড়িতে আসে সে দেখতে পায় বাড়ির আলো জ্বলছে এবং রুবা চলাফেরা করছে। একপর্যায়ে সে তার মৃত বাবাকেও দেখতে পায় কিন্তু শেষমেশ সে থানায় ফোন করে তার অপরাধ স্বীকার করে নেয়।

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪)। যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ। জ্ঞানকোষ প্রকাশনী,
    ৩৮/২ক বাংলাবাজার, ঢাকা। পৃষ্ঠা ২। আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৮৪৮ ০৫ ৮