মৃণাল পাণ্ডে
মৃণাল পাণ্ডে (জন্ম ২৬শে ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬) একজন ভারতীয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক এবং লেখক। তিনি ২০০৯ সাল পর্যন্ত হিন্দি দৈনিক হিন্দুস্তানের প্রধান সম্পাদক ছিলেন।
মৃণাল পাণ্ডে | |
---|---|
জন্ম | |
মাতৃশিক্ষায়তন | এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | হিন্দি গল্পকার, সম্পাদক, কলাম লেখক, প্রাবন্ধিক |
কর্মজীবন | ১৯৬৭ – বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | অরবিন্দ পাণ্ডে[১] |
সন্তান | ২[১] |
পিতা-মাতা | সুখদেও পন্ত (বাবা), গৌর শিবাণী পন্ত (মা)[১] |
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
সম্পাদনামৃণাল পাণ্ডে ১৯৪৬ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি মধ্যপ্রদেশের টিকামগড়ে জন্মগ্রহণ করেন, তাঁর বাবা ও মায়ের নাম যথাক্রমে সুখদেও পন্ত এবং গৌর শিবাণী পন্ত।[১][২] তিনি নৈনিতালে প্রাথমিকভাবে পড়াশোনা করেন এবং তারপর এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।[৩]
কর্মজীবন
সম্পাদনামৃণাল ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সাংবাদিকতায় যাওয়ার আগে এলাহাবাদ, দিল্লি এবং ভোপাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।[২] তিনি টাইমস অফ ইন্ডিয়া এবং হিন্দুস্তান টাইমস গ্রুপের জন্য সুপরিচিত, যথাক্রমে হিন্দি সাময়িকী ভামা ও সাপ্তাহিক হিন্দুস্তান সম্পাদনা করেছেন। তিনি এনডিটিভিতে এবং ভারতের সরকারি সম্প্রচারক, দূরদর্শনে হিন্দি সংবাদের সম্পাদক-উপস্থাপক হিসেবে দৃশ্য মাধ্যমে কাজ করেছেন। ২০০৯ সালে প্রিন্ট মিডিয়া থেকে অবসর নেওয়ার পর, তিনি ২০১০ সালে ভারতের জাতীয় সম্প্রচারকারী, প্রসার ভারতীর চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। এখানে তিনি ২০১৪ সালের মার্চ মাসে তাঁর মেয়াদ শেষ করেন।[২]
গ্রামাঞ্চলে ভারতীয় মহিলাদের জীবন সম্পর্কে তাঁর প্রতিবেদনে (২০০৩), তিনি ভারতে শরীর এবং যৌনতার বিষয় নিয়ে সম্পর্কিত সমস্ত কিছু আলোচনাকে ব্যাপকভাবে গোপন রাখার সমালোচনা করেছেন।[৪]
বৈচিত্র্যকে সমর্থন করে, তিনি শরিয়া-ভিত্তিক মুসলিম ব্যক্তিগত আইনকে সমর্থন করেন, যদিও সেগুলি অনেকক্ষেত্রেই নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক এবং সংসদীয় আইনের পরিপন্থী।[৫]
সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে তাঁর কাজের জন্য তিনি ২০০৬ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন।[৬]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাতিনি ১৯৬৭ সালে পাবলিক প্রশাসক অরবিন্দ পাণ্ডেকে বিবাহ করেন। তাঁদের দুই কন্যা আছেন।[১]
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- দেবী, টেলস অফ দ্য গডেস ইন আওয়ার টাইম; ২০০০, ভাইকিং/পেঙ্গুইন।
- ডটার'স ডটার, ১৯৯৩। পেঙ্গুইন বই।[৭]
- দ্যাট হুইচ রাম হাথ অর্ডেইনড, ১৯৯৩, সিগাল বুকস।[৮]
- দ্য সাবজেক্ট ইস ওম্যান, ১৯৯১ সঞ্চার পাবলিশিং হাউস, নতুন দিল্লি।
- মাই ওন উইটনেস, ২০০১, পেঙ্গুইন, নতুন দিল্লি,আইএসবিএন ০-১৪-০২৯৭৩১-৬।#
- স্টেপিং আউট · লাইফ অ্যাণ্ড সেক্সুয়ালিটি ইন রুরাল ইণ্ডিয়া, ২০০৩, গার্ডনার বই।
- দ্য আদার কান্ট্রি: ডিসপ্যাচেস ফ্রম দ্য মফস্বল, ২০১২, পেঙ্গুইন, নতুন দিল্লি।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Mrinal Pande Age, Husband, Family, Biography & More » StarsUnfolded"। starsunfolded.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-০১।
- ↑ ক খ গ "Mrinal Pande - Words are Bridges"। jaipurliterature (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৯-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-০১।
- ↑ Mrinal Pandey Profile www.abhivyakti-hindi.org.
- ↑ Cornelia Zetzsche (ed.), Geschichten aus dem modernen Indien. Frankfurt (Main) 2006, p. 93.
- ↑ "Just as King Vikramaditya Let the Vetal Go, We Too Must Let the Idea of a UCC Go"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৮।
- ↑ "MRINAL PANDE"। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ Mrinal Pande Books ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে
- ↑ Mrinal Pande Books[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- A price for life, an article in The Hindu[অধিগ্রহণকৃত!]
- The hindi media and an unreal discourse an article in The Hindu
- The games of masking from reality an article in The Hindu