মুরাদপুর ফ্লাইওভার

আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বৃহত্তম উড়ালসড়ক। এটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৬.৫ কি.মি।

আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার
স্থানচট্টগ্রাম
দাপ্তরিক নামআখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার
অন্য নামমুরাদপুর ফ্লাইওভার
বৈশিষ্ট্য
মোট দৈর্ঘ্য৬.৫ কি.মি
ইতিহাস
নির্মাণকারীচট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
নির্মাণ শুরু২০১৪
নির্মাণ শেষ১৭ জুন, ২০১৭
নির্মাণ ব্যয়প্রায় ৬৯৬ কোটি টাকা [১]

ইতিকথা সম্পাদনা

মুরাদপুর-লালখান বাজার ফ্লাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ২০১৩ সালে। এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি চট্টগ্রামের বৃহত্তম ফ্লাইওভার। এই ফ্লাইওভারের মূল নাম আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার। তবে জনসাধারণের নিকট এটি মুরাদপুর ফ্লাইওভার নামে পরিচিত।

নির্মাণকাজ সম্পাদনা

 
২০১৬ সালে নির্মাণাধীন অবস্থায়।

২০১৪ সালে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এই ফ্লাইওভারের কাজ শুরু করে। এটি তৈরিতে মোট ব্যয় হয় ৬৯৬ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের ১৭ ই জুন এই ফ্লাইওভারের একাংশ খুলে দেয়া হয় ও ঈদুল আযহার আগেই পুরোপুরি চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

লুপ সংযুক্তকরণ ও উন্মুক্তকরণ সম্পাদনা

এই ফ্লাইওভারের জিইসি মোড় থেকে দুই নম্বর গেটগামী লুপ খুলে দেওয়া হয়। এর পূর্বে লালখান বাজার থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত নির্মিত লুপও খুলে দেওয়া হয়।[২]

ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনা সম্পাদনা

এই ফ্লাইওভারে ছয়টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৭ জন মারা গেছে। বেশিরভাগ দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "সিডিএ -মুরাদপুর ফ্লাইওভার"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "খুলে দেওয়া হলো আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের জিইসি লুপ"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা