মানব মুকুট
মানব মুকুট মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী কর্তৃক ১৯১৭ সালে রচিত একটি গ্রন্থ।[১] তবে কোন কোন স্থানে গ্রন্থটির প্রকাশকাল ১৯২২ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ইসলামের সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদের জীবনী নিয়ে রচনা করা হয়েছে। এরপরে ২০১৭ সালের মার্চে বাংলা একাডমি থেকে মোহাম্মদ আবদুল কাইউমের সম্পাদনায় আবারো প্রকাশিত হয়।[২] গ্রন্থটির প্রচ্ছদ অংকন করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর।
লেখক | মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | মোস্তাফিজ কারিগর |
দেশ | ব্রিটিশ ভারত, বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
পটভূমি | নবীজির জীবনী, প্রবন্ধ |
প্রকাশক | ওরিয়েন্টাল প্রিন্টার্স এন্ড পাবলিশার্স লিমিটেড (১৯১৭), বাংলা একাডমি (২০১৭) |
মিডিয়া ধরন | হার্ডকপি |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৭২ |
আইএসবিএন | ৯৮৪-০৭-৫৬২৫-৭ |
পূর্ববর্তী বই | শান্তিধারা |
ইতিহাস
সম্পাদনাবইটি ১৯১৭ সালে ওরিয়েন্টাল প্রিন্টার্স এন্ড পাবলিশার্স লিমিটেড কর্তৃক মোহাম্মাদ আওলাদ আলী চৌধুরী কর্তৃক প্রকাশিত হয়। এটি কলকাতা থেকে শ্রী শশীভূষণ পালের মেটকাফ প্রেস থেকে প্রিন্ট করা হয়।
বিষয়বস্তু
সম্পাদনাইয়াকুব আলী ছিলেন ইসলাম ধর্মের প্রতি অনুরাগী একজন লেখক। তিনি মানবমুকুট ছাড়াও ধর্মের কাহিনী (১৯১৪), নূরনবী (১৯১৮) নামে ইসলামি দুটি বই লিখেছেন। মানবমুকুট গ্রন্থে তিনি তিনি প্রস্তাবনা করেছেন, একজন মহামানব পৃথিবিতে এসে পৃথিবীর অন্ধকার পাপাচার মুছে ফেলার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, মানব কল্যাণের বানী প্রচার করেছেন, ইসলাম ধর্মের প্রচার করেছেন এই উপলব্ধি সবার হওয়া প্রয়োজন। এই কাজ যিনি করেছেন, আসলে তিনি সকল মানুষের মুকুট হিসাবেই থাকবে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ রেজা, সৌভিক (১৯ ডিসেম্বর ২০২২)। "মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরীর সাধনার স্বরূপ"। আজকের পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২৪।
- ↑ "মানব মুকুট।। এয়াকুব আলী চৌধুরী | বাংলা একাডেমি"। esales.banglaacademy.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৪।