পলিন মাতিলডা থিয়োডোরা বাজের (৪ঠা জানুয়ারি ১৮৪০ - ৪ঠা মার্চ ১৯৩৪) ছিলেন একজন ডেনিশ নারী অধিকার কর্মী এবং শান্তিবাদী।

পলিন মাতিলডা থিয়োডোরা বাজের
মাতিলডা বাজের আনু. ১৮৯০
জন্ম
পলিন মাতিলডা থিয়োডোরা বাজের

(১৮৪০-০১-০৪)৪ জানুয়ারি ১৮৪০
ফ্রেডেরিকসেগ, হারলুফম্যাগল যাজক পল্লী, নেস্টভেড পৌরসভা, ডেনমার্ক
মৃত্যু৪ মার্চ ১৯৩৪(1934-03-04) (বয়স ৯৪)
কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক
জাতীয়তাডেনিশ
পেশানারীবাদী, শান্তিবাদী
দাম্পত্য সঙ্গীফ্রেডরিক বাজের

জীবন সম্পাদনা

পলিন মাতিলডা থিওডোরা শ্লুটার ১৮৪০ সালের ৪ঠা জানুয়ারি তারিখে ডেনমার্কের ফ্রেডেরিকসেগ, হারলুফম্যাগল নেস্টভেড পৌরসভার যাজক পল্লীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা একজন জমিদার ছিলেন। পলিন বিয়ে করেছিলেন ফ্রেডরিক বাজেরকে। তাঁকে তিনি কৈশোর থেকে চিনতেন, এবং তাঁকে তিনি বিশ্বাস করিয়েছিলেন যে সমাজে নারী এবং পুরুষের সমান অবস্থান থাকা উচিত। অল্প সময়ের জন্য মাতিলডা বাজের ডেনিশ উইমেনস সোসাইটির ( ডেনিশ মহিলা সমিতি ) সভাপতি ছিলেন। ১৮৭১ সালে তিনি এর প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছিলেন। ১৮৮৫ সালে তিনি মহিলা প্রগতি সমিতির (ভিন্ডেলিগ ফ্রেমস্ক্রিডসফোরেনিং) রাজনৈতিক শাখার সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং একজন নেতৃস্থানীয় সদস্য ছিলেন। এই সংস্থাটি মহিলাদের ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করেছিল এবং ১৯১৫ সালে সফল হয়েছিল।[১]

মাতিলডা এবং তাঁর স্বামী সবসময় একে অপরকে সমর্থন করতেন। মাতিলডা বাজের ডেনিশ পিস সোসাইটিতে (ড্যানস্ক ফ্রেডসফোরেনিং) সক্রিয় ছিলেন। এই সংস্থার প্রতি ফ্রেডরিক বাজের নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। [১] ১৮৮৮ সালে একটি নর্ডিক মহিলা সভায় ইংরেজ কোয়েকার (জর্জ ফক্স কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত) এবং শান্তিবাদী প্রিসিলা হানা পেকওভারের সঙ্গে ফ্রেডরিক এবং মাতিলডা বাজেরের সাথে দেখা হয়েছিল। মাতিলডা বাজের যাতে আন্তর্জাতিক শান্তি বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে পারেন সেই জন্য সমস্ত খরচের দায়িত্ব নেন পেকওভার।[২] মাতিলডা বাজের ১৯৩৪ সালের ৪ঠা মার্চ কোপেনহেগেনে মারা যান।[১]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা