মহাবলীপুরম স্মারকসমূহ
মহাবলীপুরম স্মারকসমূহ তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই থেকে ৫৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্মারকসমূহ সপ্তম এবং অষ্টম শতাব্দীতে পল্লব রাজাদের সময়ে নিৰ্মাণ করা হয়েছিল। কথিত আছে, প্ৰথম নরসিংহবৰ্মণ মামল্লের রাজত্বকালে এই শহরটি বিশেষ গুরুত্ব অৰ্জন করেছিল। করমণ্ডল উপকূলে পাথর খোদাই করে স্মারকসমূহ নিৰ্মিত হয়। সমগ্ৰ মন্দির নগরিতে প্ৰায় ৪০টা স্মারক আছে। এগুলো হল বিশ্বের বৃহত্তম মুক্তাঙ্গনে খোদিত ভাস্কৰ্য। ১৯৮৪ সালে (i), (ii), (iii) এবং (iv) বিভাগে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অন্তৰ্ভুক্ত হয়। অভিলিখিত স্মারকসমূহ হল পঞ্চরথ মন্দিরসমূহ: রথের আকৃতিবিশিষ্ট মন্দির, মণ্ডপ এবং ১১টি সংরক্ষিত গুহা। এই গুহাসমূহে প্ৰচুর খোদিত ভাস্কৰ্য আছে। এছাড়াও আছে শিলা খোদিত গঙ্গাবতরণ (মহাবলীপুরম), যেটা বৃহত্তম মুক্তাঙ্গনস্থ শৈল ভাস্কৰ্য। এটি "অৰ্জুনের তপস্যা" বা "ভগীরথের তপস্যা" নামেও পরিচিত[১][২]।
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
![]() মহাবলীপুরম স্মারকসমূহের ভিতরে দুটা মন্দির ক্ৰমে "ভীমা" এবং "ধৰ্মরাজা" মন্দির | |
মানদণ্ড | সাংস্কৃতিক: i, ii, iii, iv |
সূত্র | ২৪৯ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৮৪ (৮ তম সভা) |
অবস্থান
সম্পাদনাউল্লেখযোগ্য ভূমিরূপ
সম্পাদনারথ মন্দির
সম্পাদনামান্দাপাস
সম্পাদনাপ্রস্তর মূর্তি
সম্পাদনাকাঠামোগত মন্দির
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Group of Monuments at Mahabalipuram"। World Heritage: Unesco.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৬।
- ↑ "Group of Monuments at Mahabalipuram" (pdf)। Unesco। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৬।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা