ব্যবহারকারী:Susmita Guha/খেলাঘর

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া হলো উদ্বেগ জনিত বিকৃতির একটি বিশেষ উল্লেগজ্ঞ ভাগ যা অপ্রতাশিত ভাবে আতংকে আক্রমণ ঘটায়। আটকোনো জনিত আক্রমণ ভয় একটি আকস্মিক রূপ যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত বুক ধরে ফর করা, ঘাম জোড়া, কম্পন অনুভূত হওয়া, শেষ প্রশাসের দুর্বলতা, অসার অবস্থা অথবা মনে হয়ে ভয়ানক কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। এই সময় মনে হয়ে অতি অস্সন মহা বিপদ থেকে বেরোনোর কোনো উপায় নেই তাই বেক্তি একেবারে দিস হারা হয়ে পরে। তার বোধ বুদ্ধি হারিয়ে যায়, চিন্তন শক্তি হারিয়ে যায়. এমনকি বাস্তব পরিস্থিতি কে মেনে নিতে পারে না. এই সমস্ত লক্ষণ গুলি কিছু সময়ের মধ্যেই তৈরী হতে পারে সাধারণত কয়েক মিনিট থেকে ১ ঘন্টার মতন স্থায়ী হতে পারে। অতীতে কোনো আক্ক্রমণ ঘটে থাকলে পুনরায় সেই থানে গেলে আতঙ্কের আক্রমণ ঘটার সম্ভাবনা থাকে।

লক্ষণ এবং উপসর্গ

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া সাধারণত কয়েকটি পর্যায়ের মধ্যে ঘটে থাকে যথা উদ্বেগ জনিত বিকৃতি ও আতঙ্ক জনিত আক্রমণের সৃষ্টি করে. এই আক্রমণটি শেষ দশ মিনিটের মধ্যে অনেক বার ঘটে পারে। আবার ১ থেকে ৫ মিনিট স্থায়ী হতে পারে। ১ ঘন্টার মধ্যে এই আক্রমণের প্রাদুর্ভাব লক্ষণীয়। এই আক্রমনটির বিশেষ কিছু উপসর্গ বর্তমান যা কিছু সময়ের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়.

এই আক্রমণের কিছু সাধারণ উপ সর্গ গুলি হলো - দ্রুত হৃদস্পন্দন , ঘর্ম নিঃসরন, মাথা ঘোড়া, কম্পন অনুভব করা, নিয়ন্ত্রণের বাইরে ভয় অনুভব করা. এই ভয় নিয়ন্ত্রণ কে অস্বাধ করে উন্মত্ত হয়ে যায়. এই রোগের অন্য লক্ষণ গুলি হলো- বিষম সংবেদনশীলতা , বুকে বেথা অনুভব করা, পক্ষাঘাত, বমিবমি ভাব, অসার অবস্থা, শরীর মুহূর্তের মধ্যে ঠান্ডা হওয়া বা উষ্নত অনুভূতি হওয়া, নির্জীবিত, ক্রন্দন প্রভৃতি শারীরিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায় । কোনো কোনো সময়ে এই রূপ লক্ষণ এত বেশি পরিমানে হয়ে যেন মনে হয়ে বেক্কতি হৃদ রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। উদ্বেগ জনিত বিকৃতের মধ্যে আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া লক্ষণীয় এ ছাড়াও কিছু পর্যায় পর্যবেক্ষণ করা যায় সাধারণ উদ্বেগ জনিত বিকৃতি (Generalized Anxitey Disorder).

আতঙ্ক জনিত আক্রমণের লক্ষণ অনুরূপ ভাবে নিয়ন্ত্রিত কিছু আক্রমণের সাথে মিল পাওয়া যায় কিন্তু কিছু উপসর্গ অনেক বেক্তির মধ্যে লক্ষ্য করা যায় যা থেকে বোঝা অসম্ভব হয় আতঙ্ক জনিত আক্রমণ ও limited symptoms attack কোনটি।

কারণ

জৈবিক কারণ

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া স্মৃতি হওয়ার জন্য যে কোনো একটি কারণ কপরাধহীন দেয়া হয়না অনেক গুলি কারণে আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া ঘটে থাকে। তাদের মধ্যে প্রথম কারণ হলো জৈবিক কারণ। অতীত ঘবেষণায় দেখা গেছে যে আতঙ্ক জনিত আক্রমণে আক্রান্ত বেক্তি দেড় মধ্যে Norepinephrine কার্য কলাপ রয়েছে। বর্তমান ঘবেষণায় দেখাগেছে যে আতঙ্ক জনিত আক্রমণে আক্রান্ত বেক্তি দেড় মধ্যে brain circuit এর সমস্যার কারণে এটি ঘিতে থাকতে পারে। এই circuit এ amygdala, কেন্দ্রীয় ধূসর পদার্থ (সেন্ট্রাল গ্রে ম্যাটার), হাইপোথালামাসের ভেন্টমিডিয়াল নিউক্লিয়াস, এবং লোকাস ceruleus আছে.

জ্ঞানীয় দৃষ্টি ভঙ্গি

থিওরিস্ট রা বিশ্বাস করেন যে আতঙ্ক ব্যাধি যুক্ত বক্তিরা আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া অনুভব করতে পারে কারণ তাদের জীবনের বিপদজনক পরিস্থিতিতে তাদের সংবেদনশীলতা ভুল করে। এই শারীরিক সংবেদনশীলতার কারণে কিছু ব্যক্তি এই প্রতিক্রিয়া ক অনুভৱ করতে পারে না এবং পরিস্থিতি আয়ত্বের বাইরে চলে যায় তখন তাদের আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এই ভুল শারীরিক সংবেদনশীলতার জন্য উদ্বেগ কে চিহ্নিত করা হয়। এই গবেষণায় দেখা যায় অন্য ব্যাক্তিদের তুলনায় উদ্বেগ সংবেদনশীলতার উপর যারা উচ্চ স্কোর অর্জন করে তাদের মধ্যে আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া টি পরিবারের মধ্যে পাওয়া গেছে এবং পরামর্শ দেয়া হয়ে যে উত্তর অধিকার সূত্রে পাওয়া যায় তা গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে.

মনস্তাত্বিক কারণ, চাপ পূর্ণ জীবন ঘটনা , জীবন স্থানান্তর , এবং পরিবেশের পাস পাশি প্রায়শই স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া গুলি কঅতিরঞ্জিত করে এমন ভাবে চিন্তা করে যে এইগুলি আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়ার ভূমিকার পালন করে বলে মনে করা হয়ে. প্রায়ই প্রথম আক্রমণ শারীরিক অসুস্থতা, প্রধান চাপ বা নির্দিষ্ট ওষুধদ দ্বারা প্রবর্তিত হয়ে. যারা অত্যধিক ঝুঁকি সম্পন্ন ডায়েট নিয়ে থাকে তাদের মধ্যে আতঙ্ক জনিত আক্রমণের প্রবণতা দেখা যায়. post traumatic stress disorder (PSTD) রোগী রায় সাধারণ বেক্তির তুলনায় আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়ার উচ্চ হার প্রদর্শন করে. আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে পরিচালনার অভাব দেখা যায়.

পদার্থের অপবেবহার

পদার্থের অপবেবহার পর্যায়ে আতঙ্ক জনিত আক্রমণের সাথে স্পর্ক যুক্ত। একটি গবেষণায় দেখা গেছে ৩৯% বেধি যুক্ত বেক্তিও পদার্থের অপবেবহার করেছে। এলকোহল বেবহার করি দেড় মধ্যে ৬৩% রিপোর্ট করেছে যে, আতঙ্ক জনিত আক্রমণ শুরু হওয়ার আগে মদ্য পানা শুরুকরেছিলো, এবং অবৈধ মাদক দ্রব্যের অপবেবহারের শিকারদের মধ্যে ৫৯% মাদক বেবহার শুরুকরেছিলো বলে জানা গিয়েছে।

ধূম্ৰপান

তামাক ধূমপানের ফলে angarofobia এবং আতঙ্ক জনিত আক্রমণের সাথে আতংকজনিত প্রতিক্রিয়া এর ঝুঁকি বাড়ায়। বয়ঃসন্ধিকালে বা ধূমপানের শুরুতে বিশেষত আতঙ্কজনিত প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।ধূমপিকন করার ফলে আতঙ্কজনিত আক্রমণ কীভাবে হয় সে সম্পর্কে পদ্ধতিটি জানা যায় না,তবে কিছু তৈরি করা হয়েছে।ধূমপান সিগারেট শ্বাসযন্ত্রের কার্যকলাপ (উদাহরণ:শ্বাস প্রশ্বাস অনুভব করা)পরিবর্তন করে ফলে আতঙ্কজনিত আক্রমণের সম্ভাবনা ঘটতে পারে।কারণ শ্বাসযন্ত্রের লক্ষণ আতঙ্কজনিত আক্রমণের বিশেষ বৈশিষ্ট্য।উদ্বেগ উচ্চ স্থানে ঘটার ফলে শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের অস্বাভাবিকতা পাওয়া গেছে,যা এই সমস্যা এর সঙ্গে একটি ব্যাক্তি আতঙ্কজনিত আক্রমণের জন্য সংবেদনশীল হতে পারে।এইভাবে আতঙ্কজনিত আক্রমণ আরও গুরুতর হতে পারে।নিকোটিন উদ্দীপনা জাগায় ফলে আতঙ্কজনিত আজরমন ঘটাতে সাহায্য করে। যাই হোক নিকোটিন ব্যবহার প্রত্যাহার করাও গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে যা আতঙ্কজনিত আক্রমণে অবদান রাখে।

রোগীরা ধূমপান কমিয়ে স্বওষুধ ব্যবহার করতে পারে।নিকোটিন এবং তামাকের ধোঁয়াতে anti depresent বৈশিষ্ট্য এর সাথে অন্যান্য psycho active যৌগ যা মস্তিষ্কের মোনোমাইন অক্সিডেন্স ইনহিবিটর হিসাবে কাজ করে তা মেজাজ পরিবর্তন করতে পারে এবং ডোজের উপর নির্ভর করে একটি শান্ত প্রভাব ফেলতে পারে।

উত্তেজনা

বেশ কয়েকটি ক্লিনিক্যাল গবেষণায় ক্যাফিনের ক্ষয় আতঙ্ক জনিত আক্রমণের রোগীদের মধ্যে যান্সিগজনিক প্রভাবগুলির ইতিবাচক সহযোগিতা দেখা দেখা গেছে।যাদের আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া আছে তারা ক্যাফিনের উদ্বেগ উদ্দীপক প্রভাব গুলির জন্য আরও সংবেদনশীল।ক্যাফিনের প্রধান উদ্বেগ উত্তেজক প্রভাব গুলির মধ্যে একটি উদাহরণ হৃদস্পদনের বৃদ্ধি।decongestants ধারণকারী কিছু ঠান্ডাকে এবং ফ্লু ওষুধের মধ্যে pseudoephedrine, ephedrine, phenylephrine, naphazoline এবং oxymetazoline থাকতে পারে।এইগুলি উচ্চ রক্তচাপকে প্রতিরোধে রোধ করা decongestants ব্যবহার দ্বারা এড়ানো যেতে পারে।

মাদক সেবন

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত ব্যাক্তিদের মধ্যে প্রায়ই 30% ব্যাক্তি alcohol ব্যবহার করে এবং 17% অন্যানো psycho active drug ব্যবহার করে।এটি সাধারণ জন সংখ্যার 61%(alcohol) এবং 7.9%(pshycho active ওষুধ)তুলনায় তুলনামূলকভাবে ব্যবহার করে।বিনোদন মূলক ওষুধ বা আলকোহল ব্যবহার সাধারণত লক্ষণ গুলি খারাপ করে তোলে।বেশিরভাগ উদ্দীপক ওষুধ (ক্যাফিন, নিকোটিন, কোকেইন)এই অবস্থাকে আরও খারাপ করে।কারণ এইগুলি সরাসরি হৃদস্পন্দনের হার বৃদ্ধির মতো আতঙ্ক জনিত আক্রমণের লক্ষণগুলি বাড়ায়।

পদ্ধতি

আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়া এর নিউরানোটমি মূলত সর্বাধিক উদ্বেগ রোগের সাথে ওভারল্যাপ করে। নিউরোপাইকোলজিক্যাল, নিউরোসার্গিক্যাল এবং নিউরোমাইজিং স্টাডিজ ইনসুলা, অ্যামিগডালা, হিপোকোক্যামাস, পূর্বের সিঙ্গুলেট কর্টেক্স (দুদক), পার্শ্ববর্তী প্রফ্রন্টাল কর্টেক্স এবং পেরিয়াউকডাক্টাল গ্রে। তীব্র আতঙ্ক জনিত আক্রমণের সময়, আবেগের চার্জযুক্ত শব্দগুলি এবং বিশ্রামগুলি দেখার সময়, বেশিরভাগ গবেষণায় উচ্চ রক্তের প্রবাহ বা বিপাক খুঁজে পাওয়া যায়। যাইহোক, আমিগদলা হাইপার্টিভিটি পর্যবেক্ষণ সম্পূর্ণরূপে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, বিশেষত গবেষণায় যে রাসায়নিকভাবে প্যানিক আক্রমণ উদ্ঘাটন। হিপোকোক্যামাসের হাইপার্যাক্টিভিটিটি বিশ্রামের সময় এবং মানসিকভাবে চার্জযুক্ত ছবিগুলি দেখার সময় পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, যা উদ্বেগজনক স্মৃতিগুলির প্রতি মেমরি পুনরুদ্ধারের পক্ষপাতের সাথে সম্পর্কিত হতে অনুমিত হয়েছে। তীব্র প্যানিক এপিসোডের সূত্রপাত ও প্রারম্ভকালে ইনসুলার হাইপার্যাক্টিভিটি অস্বাভাবিক অন্তঃসত্ত্বা প্রক্রিয়াগুলির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়; শারীরিক sensations "ভুল" হয় যে উপলব্ধি একটি transdiagnostic ফাইন্ডিং হয় (যেমন একাধিক উদ্বেগ ব্যাধি জুড়ে পাওয়া যায়), এবং এটি insula অসুবিধা হতে পারে। ক্ষতিকারক এবং মানব গবেষণায় ভয় প্রতিক্রিয়া সৃষ্টিতে পেরিয়াকুইডাক্টাল গ্রে ধীরে ধীরে প্রবেশ করে এবং প্যাগের গঠন ও বিপাক সম্পর্কিত অস্বাভাবিকতাগুলি প্যানিক ডিসঅর্ডারে রিপোর্ট করা হয়েছে। ফ্রন্টাল কর্টেক্স প্রমাণের একাধিক লাইন দ্বারা প্যানিক ব্যাধি মধ্যে নিহিত করা হয়। দুর্বৃত্ত দুদকের ক্ষতি প্যানিক ডিসঅর্ডার হতে পারে বলে জানা গেছে। উপসর্গ উদ্দীপনা এবং মানসিক উদ্দীপক দেখার সময় উল্লম্ব ভেন্ট্রাল দুদক এবং ডোরাসপটারেল প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সও রিপোর্ট করা হয়েছে, যদিও ফলাফলগুলি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

অন্যান্য গবেষকরা প্যানিক ডিসঅর্ডারের সাথে কিছু ব্যক্তি অধ্যয়ন করছেন এবং প্রস্তাব করেন যে তারা লিম্বিক সিস্টেমের মধ্যে একটি রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতা এবং GABA-A এর নিয়ন্ত্রক রাসায়নিকগুলির একটি হতে পারে। GABA-A এর হ্রাসপ্রাপ্ত উৎপাদন অ্যামগডালকে মিথ্যা তথ্য পাঠায় যা শরীরের "যুদ্ধ" প্রতিক্রিয়া পদ্ধতিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর ফলে শারীরিক লক্ষণগুলি সৃষ্টি করে যা ব্যাধিকে নেতৃত্ব দেয়। ক্লোনজাপাম, দীর্ঘ অ্যান্টি-লাইফ সহ একটি অ্যান্টিকোভালসেন্ট বেনজোডিয়াজাপাইন, অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সফল হয়েছে।

সম্প্রতি, গবেষকরা প্যানিক ডিসঅর্ডারের মধ্যস্থতা ও মডারেটর সনাক্ত করতে শুরু করেছেন। এমন একটি মধ্যস্থতাকারী কার্বন ডাই অক্সাইডের আংশিক চাপ, যা শ্বাস প্রশিক্ষণ এবং উদ্বেগ সংবেদনশীলতা গ্রহণকারী প্যানিক ব্যাধি রোগীদের মধ্যে সম্পর্ককে মধ্যস্থতাকারী করে; এইভাবে, শ্বাস প্রশিক্ষণ রোগীর ধমনী রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের আংশিক চাপকে প্রভাবিত করে, যার ফলে উদ্বেগ সংবেদনশীলতা হ্রাস পায়। অন্য মধ্যস্থতাকারী হাইপোকন্ড্রিয়াল উদ্বেগ, যা উদ্বেগ সংবেদনশীলতা এবং প্যানিক লক্ষণতন্ত্রের মধ্যে সম্পর্ককে মধ্যস্থাপন করে; এভাবে, উদ্বেগ সংবেদনশীলতা হিপোকন্ড্রিয়াল উদ্বেগগুলিকে প্রভাবিত করে, যা ঘনিষ্ঠভাবে আতঙ্ক জনিত ব্যাধির লক্ষণ গুলিকে প্রভাবিত করে।

রোগ নির্ণয়

প্যানিক ডিসঅর্ডারের জন্য ডিএসএম -4-টিআর ডায়গনিস্টিক মানদণ্ডের অপ্রত্যাশিত, পুনরাবৃত্তিমূলক প্যানিক আক্রমণের প্রয়োজন হয়, কমপক্ষে এক মাসের উল্লেখযোগ্য এবং সম্পর্কিত আচরণ পরিবর্তন, আরও আক্রমণের ক্রমাগত উদ্বেগ, বা আক্রমণ সম্পর্কে উদ্বেগ পরিণতি। দুই ধরনের, এক সঙ্গে এবং একটি অ্যাগ্রোরাফবিয়া ছাড়া। মাদকদ্রব্য বা চিকিৎসা সংক্রান্ত অবস্থার কারণে বা অন্যান্য মানসিক ব্যাধিগুলির কারণে অধিকতর দায়ী হওয়ার কারণে প্যানিক আক্রমণের কারণে আক্রমণগুলি নির্ণয় করা হয়।

আইসিডি -10 ডায়গনিস্টিক মানদণ্ড এর বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য ,গুরুতর উদ্বেগ এর পুনরাবৃত্তিমূলক হামলা, যা কোন নির্দিষ্ট পরিস্থিতি বা পরিস্থিতিগুলির জন্য সীমাবদ্ধ নয়।

প্রভাবশালী উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে:

●হঠাৎ করে ধীরে ধীরে বুক ব্যাথা।
●বিষম সংবেদনশীলতা।
●মাথা ঘোরা
●অনৈক্য অনুভূতি (depersonalization বা derealization)
●মৃত্যুর দ্বিতীয় ভয়, নিয়ন্ত্রণ হারানো, বা পাগল হয়ে যাচ্ছে।

Panic Disorder Severity Scale(PDSS)আতঙ্ক জনিত প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা পরিমাপের জন্য একটি প্রশ্নবলি।