পরিবেশ থেকে শক্তি সংগ্রহ করে তাকে কোষের তথা জীবদেহের ব্যবহার উপযোগী রূপে পরিবর্তিত করার জন্য কাজ করে দুটি কোষীয় অঙ্গানু একটি হলো মাইটোকনড্রিয়া এবং অপরটি হল প্লাস্টিড। ATP এর রাসায়নিক  বন্ধন ভেঙ্গে যে শক্তি বের হয় সেই শক্তি দিয়ে জীব দেহের প্রতিটি যৌবনিক কাজ করা হয়।

আমাদের দৈনন্দিন সকল কাজের জন্য এই শক্তির ব্যবহার করা হয়। আমরা যে খাবার খাই সেই জারণ থেকে নির্গত শক্তি দ্বারা ফসফোরাইলেশন এর মাধ্যমে আবার সেই ভাঙ্গা দুই টুকরো জোড়া লাগে ATP তৈরি হয়। শক্তির প্রয়োজন হলে তা আবার ভাঙ্গে। তারপর খাদ্য থেকে শক্তি নিয়ে আবার জোড়া লাগে এ যেন এক রিচার্জেবল ব্যাটারি।

ATP শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে এজন্য একেই জৈব মুদ্রা বা শক্তি মুদ্রা (Biological Coin or energy coin) বলা হয়