ব্যবহারকারী:Muhammad/প্রাচীন গ্রিক দর্শন

প্রাচীন গ্রিক দর্শন বলতে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতক পর্যন্ত গ্রিস, গ্রিসের উপনিবেশ, আর রোমান সাম্রাজ্যের গ্রিক ভাষাভাষীদের দর্শন বোঝানো হয়। এই দর্শন রোমান বুদ্ধিজীবীদের উপর গভীর প্রভাব বিস্তার করে, এবং রেনেসাঁসের ইউরোপীয়দের হাতে পুনরাবিষ্কৃত হওয়ার পর আধুনিক পাশ্চাত্য চিন্তাধারার ভিত হিসেবে কাজ করে। আয়োনিয়া’র থেলিসকে পশ্চিমের প্রথম দার্শনিক বলা হয়,[১] এবং প্লেটোর প্রভাব পাশ্চাত্য সভ্যতায় এতই বিশাল যে আলফ্রেড নর্থ হোয়াইটহেড বলেছিলেন, পাশ্চাত্য দর্শনকে কেবল প্লেটোর লেখার পাদটীকা হিসেবে চিত্রায়িত করা যায়।[২] অন্যদিকে এরিস্টটল রচনাবলী রেনেসাঁসের আগ পর্যন্ত ইউরোপের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল পাঠ্য হিসেবে কাজ করেছে।

সক্রেটিসপূর্ব দর্শন সম্পাদনা

খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ ও ৫ম শতকের গ্রিক দার্শনিকদেরকে সক্রেটিসপূর্ব বা প্রাকসক্রেটিক (Presocratic) দার্শনিক বলা হয়, কারণ তাদের চিন্তাধারার সাথে সক্রেটিস-পরবর্তী গ্রিক দর্শনের স্পষ্ট পার্থক্য আছে। সক্রেটিসপূর্ব দার্শনিকরা প্রকৃতির গঠন ও প্রক্রিয়া এবং প্রকৃতিতে মানুষের অবস্থান নিয়ে একেবারে নতুন ধরনের চিন্তার সূত্রপাত করেছিলেন, যা গোটা মানব সভ্যতার ইতিহাসে অভিনব একটি সংযোজন। তাদেরকে পাশ্চাত্য জ্ঞানধারার প্রথম দার্শনিক ও বিজ্ঞানী হিসেবে সম্মান করা হয়। তবে বর্তমানে আমরা দর্শন বা বিজ্ঞান বলতে যা বুঝি সেই অর্থে তাদেরকে ঠিক বিজ্ঞানী বা দার্শনিক বলা যায় কি না সেটা তর্কসাপেক্ষ।

মিলেতোসি ধারা সম্পাদনা

কসমিক চেতনা সম্পাদনা

এলেয়াটিক একত্ববাদ সম্পাদনা

বহুত্ববাদ সম্পাদনা

পরমাণুবাদ সম্পাদনা

সোফিবাদ সম্পাদনা

তিন ধ্রুবতারা সম্পাদনা

সক্রেটিস সম্পাদনা

প্লেটো সম্পাদনা

এরিস্টটল সম্পাদনা

হেলেনিক দর্শন সম্পাদনা

এপিকুরোসবাদ সম্পাদনা

নৈরাশ্যবাদ সম্পাদনা

স্টোয়িকবাদ সম্পাদনা

সংশয়বাদ সম্পাদনা

উত্তর-হেলেনিক দর্শন সম্পাদনা

প্লোতিনুস সম্পাদনা

নবপ্লেটোবাদ সম্পাদনা

রোমান দর্শন সম্পাদনা

পাদটীকা সম্পাদনা

এখানে তথ্যসূত্র হিসেবে শুধু লেখকের শেষ নাম আর প্রকাশের বছর দেয়া হয়েছে; সূত্রগুলোর সম্পূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে পরবর্তী পরিচ্ছেদে (দ্র. তথ্যসূত্র)।

  1. Russell 1945.
  2. Whitehead 1929, p. 39.

তথ্যসূত্র সম্পাদনা