ব্যবহারকারী:Ariful59/খেলাঘর
মহিষকুন্ডি সম্পাদনা
মহিষকুন্ডি বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের অন্তর্গত কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অঞ্চল। ব্রিটিশ আমলে বৃহত্তর মহিষকুন্ডি অঞ্চলে ইংরেজরা স্থানীয় মানুষদের দিয়ে জোরপূর্বক নীল চাষ করাতো। ফলে এ অঞ্চলের মানুষ জন অন্য কোন ফসল আবাদ করতে পারতো না। তখনকার সময় মহিষকুন্ডি বাজারের নিকট বর্তমানে (মহিষকুন্ডি বাজার জামে মসজিদ) একটি নীলকুঠি স্থাপিত হয়েছিলো। নীলকুঠি থেকেই বর্তমানের মহিষকুন্ডি নামকরন করা হয়েছে। ১৮০০ সালের দিকে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
থাম্ব|কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার ম্যাপে মহিষকুন্ডি ভৌগলিক অবস্থান: উত্তরে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ভাগযোত গ্রাম ও পদ্মা নদী, দক্ষিনে প্রাগপুর, পূর্বে মথুরাপুর ও পশ্চিমে ভারত সীমান্ত। বাজারের মাঝ বরাবর দিয়ে গেছে কুষ্টিয়া-মহিষকুন্ডি প্রধান সড়ক। যেটি এই এলাকার প্রাধান সড়ক হিসেবে পরিচিত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ: বর্তমানে গ্রামটি ভাগযোত, মুন্সিগঞ্জ, পদ্মার চর, পাকুড়িয়া, জামালপুর, জয়পুর, মাদাপুর এবং আশেপাশের কয়েকটি গ্রামের মূল বাজার হিসেবেও পরিচিত। মহিষকুন্ডি এর মৌজার নাম মহিষকুন্ডি।
ইতিহাস: মহিষকুন্ডি একটি অতি প্রাচীন জনপদ। আনুমানিক ১৮০০ সালের পরের দিকে অল্প কিছু দোকান নিয়ে মহিষকুন্ডি বাজারের যাত্রা শুরু হয়। ১৯১৭ সালে মহিষকুন্ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৯৬৩ সালে মহিষকুন্ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়|, ১৯৯৯ সালে মহিষকুন্ডি কলেজ, ২০০৭ সালে সবুজ-কলি কিন্ডার গার্ডেন স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। তাছাড়া বর্তমানে ২ টা মাদ্রাসা, ৮ টা মসজিদ,২ টা ঈদগাহ, ৩ টা কবরস্থান, ২ টি বিজিবি ক্যাম্প আছে । স্বাধীনতার সময় এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্থানি বাহিনীর আমরণ একটি যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। ফলে এখান একটি মুক্তিযুদ্ধ সৃতিস্তম্ভ নির্মান করা হয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা: মহিষকুন্ডি বাজারের সাথে এর কাছাকাছি জেলা শহর ও উপজেলা শহর সহ অন্যান্য জেলায় যাবার সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। জেলা শহর ও উপজেলা শহরে পরিবহণের জন্য এখানে মহাসড়ক আছে। সহজ যোগাযোগের জন্য রয়েছে বাস, থ্রি-হুইলার, ইজি বাইক, ভ্যান, অটোভ্যান ইত্যাদি।
নদীসমূহ সম্পাদনা
নদীগুলো হচ্ছে পদ্মা নদী, মাথাভাঙ্গা নদী ।
অর্থনীতি: আয়ের সিংহভাগ অংশ আসে কৃষি থেকে। এখানকার মানুষের প্রধান কৃষি হচ্ছে ধান। সারাবছরই তারা ধানের চাষ করে। এছাড়া একেক মৌসুমে একেক রকম ফসল তৈরি করে এ অঞ্চলের মানুষেরা। যেমন গম, আলু, রসুন, পিয়াজ, পাট, মরিচ ইত্যাদি। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে ব্যবসা। মহিষকুন্ডি বাজারে সপ্তাহে দুইদিন সোমবার আর বৃহষ্পতিবার হাট বসে। হাটে নানা রকমের শাক সবজী,ফলমুল, মিষ্টি, খাদ্যদ্রব্য খুচরা ও পাইকারী ক্রয় বিক্রয় করা হয়।
বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ: ১) সহিদুল হালসানা ২) আব্দুস সোবহান
শিক্ষা: *মহিষকুন্ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, *
মহিষকুন্ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়|, *মহিষকুন্ডি কলেজ, *সবুজ-কলি কিন্ডার গার্ডেন স্কুল
চিকিৎসা: এখানে আছে একটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৩ টা ক্লিনিক তাছাড়া আরো অন্যান্য ছোটবড় ডায়াগনষ্টিক সেন্টার।
তথ্য সূত্র: আরিফুল ইসলাম[১] [১]
এটি Ariful59-এর ব্যবহারকারী খেলাঘর। ব্যবহারকারী খেলাঘর হচ্ছে ব্যবহারকারী'র ব্যবহারকারী পাতার একটি উপপাতা। এটি ব্যবহারকারীর জন্য একটি তৎক্ষণাৎ পরীক্ষা এবং পাতা উন্নয়নের স্থান হিসেবে কাজ করে এবং এটি বিশ্বকোষীয় নিবন্ধ নয়। আপনি এখানে নিজস্ব খেলাঘর তৈরি করতে বা সম্পাদনা করতে পারেন। অন্যান্য খেলাঘরগুলি: প্রধান খেলাঘর | খেলাঘর ২, খেলাঘর ৩ | টেমপ্লেট খেলাঘর একটি নিবন্ধ লিখেছেন এবং তা সৃষ্টির অনুরোধ করতে প্রস্তুত? |