ব্যক্তি

ব্যক্তিসত্তা গঠনকারী বিশেষ সামর্থ্য বা বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণকারী সত্তা

একজন ব্যক্তি বলতে এমন একটি সত্তাকে বোঝায় যার কিছু বিশেষ ক্ষমতা বা বৈশিষ্য আছে, যেমন যুক্তিবোধ, নৈতিকতাবোধ, চেতনা কিংবা আত্ম-চেতনা, এবং যে সামাজিক সম্পর্কসমূহের কোনও সাংস্কৃতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত রূপের (যেমন আত্মীয়তার সম্পর্ক, সম্পত্তির মালিকানা কিংবা আইনি দায়িত্ব) অংশ।[১][২][৩][৪] ব্যক্তিসত্তার সংজ্ঞানিরূপক বৈশিষ্যগুলি এবং এর সূত্র ধরে কোন যুক্তিতে কোনও সত্তাকে ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করা হবে, তা সংস্কৃতি ও পরিপ্রেক্ষিতভেদে বিভিন্ন হতে পারে।[৫][৬]

কোন জিনিস একটি সত্তাকে ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করতে সাহায্য করে, সেই ব্যক্তিসত্তার প্রশ্নের পাশাপাশি ব্যক্তিগত পরিচয়আত্মসত্তা বিষয়ে আরও প্রশ্ন বিদ্যমান: কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি কী কারণে অপর কোনও ব্যক্তি হতে স্বতন্ত্র এবং কী কারণে বর্তমান সময়ের কোনও ব্যক্তি অতীত ও ভবিষ্যতে পরিবর্তন ঘটা সত্ত্বেও একই ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হবে, এ সংক্রান্ত প্রশ্নাবলী।

ব্যক্তির বহুবচন "ব্যক্তিবর্গ" প্রায়শই দার্শনিক ও আইনি রচনায় ব্যবহৃত হয়।

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Personhood – Anthropology"www.oxfordbibliographies.com – Oxford Bibliographies 
  2. De Craemer, Willy. “A Cross-Cultural Perspective on Personhood.” The Milbank Memorial Fund Quarterly. Health and Society, vol. 61, no. 1, 1983, pp. 19–34., https://www.jstor.org/stable/3349814.
  3. Christian Smith. 2003. Moral, Believing Animals: Human Personhood and Culture. Oxford University Press
  4. Carrithers, Michael, Steven Collins, and Steven Lukes, eds. 1985. The category of the person: Anthropology, philosophy, history. Cambridge, UK: Cambridge Univ. Press.
  5. Richard A. Shweder/Edmund J. Bourne. 1982. Does the Concept of the Person Vary Cross-Culturally?, in: Anthony J. Marsella/Geoffrey M. White (eds), Cultural Conceptions of Mental Health and Therapy, Dordrecht, S. 97-137.

আরও পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা