বৌদ্ধ বিশ্বসাথিত্ব
আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ সংগঠন
বৌদ্ধ বিশ্বসাথিত্ব হলো আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ সংগঠন। গুনপাল পিয়াসেন মালালাশেকের কর্তৃক সূচিত, এটি ১৯৫০ সালে[১] কলম্বো, সিলন (বর্তমান শ্রীলঙ্কা) ২৭টি দেশের প্রতিনিধিদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[২]
যদিও থেরবাদ বৌদ্ধরা সংগঠনে বিশিষ্ট, (এর সদর দপ্তর থাইল্যান্ডে এবং এর সকল সভাপতি শ্রীলঙ্কা বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে এসেছেন), সমস্ত বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সদস্যরা বৌদ্ধ বিশ্বসাথিত্ব-তে সক্রিয়।[৩] ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ দেশগুলি ছাড়াও ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটির আঞ্চলিক কেন্দ্র রয়েছে।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
সম্পাদনাবৌদ্ধ বিশ্বসাথিত্বের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো:[২]
- সদস্যদের মধ্যে বুদ্ধের শিক্ষার কঠোরভাবে পালন ও অনুশীলনের প্রচার করা
- বৌদ্ধদের মধ্যে ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্ব বজায় রাখা
- বুদ্ধের মহিমান্বিত মতবাদ প্রচার করা
- সামাজিক, শিক্ষাগত, সাংস্কৃতিক এবং অন্যান্য মানবিক সেবার ক্ষেত্রে কার্যক্রম সংগঠিত করা এবং চালিয়ে যাওয়া
- পৃথিবীতে সুখ, সম্প্রীতি ও শান্তির জন্য কাজ করা এবং একই উদ্দেশ্যে কাজ করা অন্যান্য সংস্থার সাথে সহযোগিতা করা
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Olson, Carl (২০০৯)। The A to Z of Buddhism। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 241–242। আইএসবিএন 9780810870734।
- ↑ ক খ "About WFBHQ"। World Fellowship of Buddhists। ৫ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ Sirikanchana, Pataraporn (২০১০)। "World Fellowship of Buddhists"। Melton, J. Gordon; Baumann, Martin। Religions of the World: A Comprehensive Encyclopedia of Beliefs and Practices। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 3134–3135। আইএসবিএন 978-1-59884-204-3।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাবৌদ্ধধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |