সব প্রকাশ্য লগ

উইকিপিডিয়া-এর সবগুলো লগের সম্মিলিত প্রদর্শন। আপনি লগের ধরন, ব্যবহারকারীর নাম, বা পাতার নাম নির্বাচন করে প্রদর্শনটির আকার কমিয়ে আনতে পারেন।

লগগুলি
  • ১৫:৫৩, ১৩ জুলাই ২০২০ Kamol deb আলোচনা অবদান ব্যবহারকারী:Kamol deb পাতাটি সৃষ্টি করেছে (নতুন পৃষ্ঠা: শ্রী শ্রী ১০৮ স্বামী রাসবিহারী দাস কাঠিয়া বাবা <ref>{{ওয়েব উদ্...) ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • ০৮:৪২, ৮ জুলাই ২০২০ Kamol deb আলোচনা অবদান শ্রীমৎ ভক্তি চারু মহারাজ পাতাটি সৃষ্টি করেছে (ইসকন জিবিসির অন্যতম শ্রী ভক্তিচারু স্বামী মহারাজ আমেরিকা তথা ইউরোপ মহাদেশের দায়িত্বে ছিলেন।ইউরোপ, আমেরিকায় উনি সামনে থেকে কৃষ্ণভাবনা মৃত আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে গিয়েছেন এবং অসংখ্য মন্দির গড়ে তুলেছেন,সেসব মহাদেশে উনার গুণগ্রাহী ও ভক্তসংখ্যা অন্তহীন।। কিছুদিন আগেও উনি ভারতের মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়ীনিতে উনার প্রতিষ্ঠিত মন্দিরেই অবস্থান করছিলেন, কিন্ত সেসময় তিনি জানতে পারলেন যে আমেরিকায় উনার ভক্তরা করোনা ভাইরাসের দ্বারা সংক্রমিত হচ্ছে,তাই তিনি উনার ভক্তদের পাশে থাকার জন্য নিজের জীবনের রিস্ক...) ট্যাগ: ইমোজি দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • ১৬:০২, ৬ জুলাই ২০২০ Kamol deb আলোচনা অবদান মায়াপুর চন্দ্রদয় মন্দিরের সহ-পরিচালক ভারত পাতাটি সৃষ্টি করেছে (বৈষ্ণব ধর্মের প্রবর্তক শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভূ এক ভবিষ্যৎ বাণীতে বলেছিলেন, অদ্ভূত এক মন্দির হবে এবং সেখানে পৃথিবীর বহু স্থান থেকে আগত ভক্তদের সমাগম ঘটবে। তাঁর ভবিষ্যৎ বাণী অনুযায়ী মায়াপুরে নির্মিত হচ্ছে এক অদ্ভূত মন্দির। জানা গেছে এটাই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মন্দির। আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ(ইসকন) প্রস্তাবিত এই মন্দিরটি হবে প্রায় ৩৬ তলা বিশিষ্ট উঁচু বাড়ির সমান। শ্রীধাম মায়াপুর হল পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় অবস্থিত একটি গ্রাম ও অন্যতম প্রধান পর্যটন কেন্দ্র। এখানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন শ্...) ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • ১৫:৫৯, ৬ জুলাই ২০২০ Kamol deb আলোচনা অবদান শ্রীমৎ ভক্তি চারু মহারাজ পাতাটি সৃষ্টি করেছে (শ্রীমৎ ভক্তিচারু স্বামী মহারাজের জীবনী শ্রীমৎ ভক্তিচারু স্বামী মহারাজ ১৯৪৫ সালরে ১৭ই সেপ্টেম্বর পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশ) আবির্ভূত হন। Bমহারাজ তাঁরশৈশবের বেশিরভাগ সময় কলকাতায় কাটিয়েছেন। ১৯৭০ স মহারাজ পড়াশোনার জন্য জার্মানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। সেখানে বৈদিক সাহিত্যের সম্মুখীন হওয়ার পর তিনি ভারতবর্ষের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের ঐশ্বর্যের ব্যাপারে উপলব্ধি করেন। ১৯৭৫ সালে আধ্যাত্মিক প্রগতির উদ্দেশ্যে সচেষ্ট হওয়ার জন্য তিনি ভারতবর্ষে ফিরে আসেন। বৈদিক শাস্ত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অধ্যয়ন করার পর ম) ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • ১৫:৪২, ৫ জুলাই ২০২০ Kamol deb আলোচনা অবদান অ্যাকাউন্টটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হয়েছে