কালভৈরব মন্দির, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{cleanup}} {{wikify}} |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা? |
||
১ নং লাইন:
{{cleanup}}
{{wikify}}
'''কালভৈরব মন্দির''' বাংলাদেশের [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া|ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়]] অবস্থিত অন্যতম ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। মূলত এটি শ্রীশ্রী কালভৈরবের মূর্তি। শ্রী শ্রী কালভৈরব হচ্ছে হিন্দু দেবতা বিশেষ। শিবের অংশ থেকে বা
২৪ নং লাইন:
== পাক হানাদার বাহিনীর কবলে শ্রীশ্রী কালভৈরব মন্দির ==
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ২৪ ফুট উঁচু এই কালভৈরবের বিগ্রহটি [[পাক হানাদার বাহিনী]]র নজরে এলে তারা বৈদ্যুতিক ডিনামাইটের আঘাতে শিব ও পার্বতী মূর্তিও অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে বিশ্ববরেণ্য দার্শনিক [[ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারী]] মহারাজের অনুপ্রেরণায় ও স্থানীয় কর্মীদের নিরলস কঠোর প্রচেষ্টা এবং সর্বস্তরের জনগণের সাহায্য ও সক্রিয় সহযোগিতায় সূদীর্ঘ চার বছর কাজের পর আবারো ২৪ ফুট উঁচুবিশিষ্ট উপমহাদেশের বিশালতম এই কালীশ্বর শ্রীশ্রী কালভৈরবের বিগ্রহ ও মন্দির পুণরায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
== শিবলিঙ্গ চুরি ও পুণরায় উদ্ধার ==
শ্রীশ্রী কালভৈরব মূর্তিটির পাশে ছিল শ্রীশ্রী কৈলাশ্বেশ্বর শিবলিঙ্গ, যা ১০৫ বছরের পুরনো। এটি ১১ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তি। মন্দিরের বাম পাশে এই শিবলিঙ্গ মন্দিরটির আলাদা ভবনে অবস্থিত। ১২ জুন, ২০০৯ইং তারিখে মন্দিরের তালা ভেঙে ভোররাতে শত বছরের পুরনো শিবলিঙ্গটি কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়। এরপর ১৯ অক্টোবর, ২০০৯ইং তারিখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া তথা উপমহাদেশের অন্যতম বৃহৎ কালভৈরব মন্দির থেকে চুরি হয়ে যাওয়া কষ্টি পাথরের শিবলিঙ্গটি তিন মাস পর উদ্বার করে RAB-৯ এর সদস্যরা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুনিয়াউট থেকে শিবলিঙ্গটি উদ্বার করা হয়। [[শিবলিঙ্গ]] চুরি করে পাচারের অভিযোগে ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্রেতা সেজে [[র্যাব]] এর একটি চৌকস দল তাদের কাছে কষ্টি পাথরটি কিনতে যায় ও মূর্তিটি ২ কোটি টাকা মূল্য দিয়ে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করলে তাদের গ্রেপ্তার পরে সদর থানায় সোপর্দ করে। RAB এর এই সফল মূর্তি উদ্ধার কার্যক্রমকে হিন্দু সম্প্রদায়সহ সকল স্তরের লোকজন গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
|