আবদুল হাকিম (বীর প্রতীক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধা
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: আবদুল হাকিম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ...
(কোনও পার্থক্য নেই)

২৩:৩২, ৩১ মার্চ ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবদুল হাকিম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর বাবার নাম মাছুদ আলী মুন্সি, মায়ের নাম মরতোবান নেছা।

মুক্তিযুদ্ধে অবদান

আবদুল হাকিম পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে তিনি ঢাকার অদূরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে হাবিলদার পদে কর্মরত ছিলেন। তখন তার বয়স ছিলো ৩৫ বছর। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে মেজর কে এম শফিউল্লাহর নেতৃত্বে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গলের সৈনিকেরা বিদ্রোহ করে যুদ্ধে যোগ দেন। তিনি এই বাহিনীর সঙ্গে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহে প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশ নেন। পরে এই বাহিনী ভারতে চলে যায়। এরপর পরিবার-পরিজনের খোঁজ নেওয়ার জন্য তিনি দেশে আসেন। এই সময় কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। তিনি তখন পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য সতন্ত্রভাবে একটি বাহিনী গঠন করছিলেন। আবদুল হাকিম তাঁর অনুরোধে ১৯ মে ওই বাহিনীতে যোগ দেন। এই বাহিনীর নাম ছিল কাদেরিয়া বাহিনী। তিনি এই বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার ছিলেন।

তিনি টাঙ্গাইলের দেওপাড়া, ধরলাপাড়া, সাগরদীঘি, ঘাটাইল, গোপালপুর, ভূয়াপুর, ইছাপুর ও জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ীর দুলভিটিতে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগী রাজাকারদের বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৪ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ইছাপুর গোরস্থানে তিনি তাঁর বাহিনী নিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধ করে খ্যাতি অর্জন করেন। [১]

সম্মাননা ও স্বীকৃতি

মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি বীর প্রতীক খেতাব পেয়েছেন।

তথ্যসূত্র