রেগে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

|regional_scenes = [[আফ্রিকা]] - [[অস্ট্রেলিয়া]] - [[জাপান]] - [[নিউজিল্যান্ড]] - [[নাইজেরিয়া]] - [[পানামা]] - [[ফিলিপাইন]] - [[পোল্যান্ড]]

}}

[[File:Bob-Marley-in-Concert_Zurich_05-30-80.jpg|200px|thumb|১৯৮০ সালে [[বব মার্লি]] সংগীত পরিবেশন করছেন ]

রেগে এক প্রকার সংগীত ধারা যা জ্যামাইকাতে ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকে বিকাশ লাভ করে। রেগে বলতে আসলে বৃহৎ অর্থে জ্যামাইকার সংগীতকে বোঝালেও আসলে তা [[স্কা]] ও [[রকস্টেডি]] নামের দু’টি ধারার মাধ্যমে পরিণতি লাভ করে। রেগে সংগীতের এক ধরনের ছান্দিক ভংগি যা স্কার চেয়ে ধীর গতির , আবার রকস্টেডির চেয়ে দ্রুতগতির। রেগে শব্দটি প্রথম সংগীতের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় ১৯৬৮ সালে [[দ্যা ম্যাতালস]] এর রকস্টেডি ধারার জনপ্রিয় গান ‘’’ডু দ্যা রেগে’’’-এর মাধ্যমে।রেগে শিল্পী ডেরিক মরগান বলেনঃ ‘’ আমরা রকস্টেডি নামটা পছন্দ করি না।তাই আমি অন্য ধরনের ফ্যাট ম্যান-এর চেষ্টা করছি।এটা বিটকে আবার পরিবর্তন করেছে, যা অর্গানকে নিঃশব্দ করছে।প্রযোজক বানি লি এটা পছন্দ করছেন।অর্গান ও রিদম গিটারের মাধ্যমে তিনি শব্দ তৈরি করছেন।এটা শোনাচ্ছে ‘’রেগে, রেগে’’-এর মতো। বানি লি এই শব্দটা তৈরি করেছিল এবং শীঘ্রই সব মিউজিশিয়ান বলতে শুরু করেছিল ‘’রেগে, রেগে, রেগে’’। [[বব মার্লি]] বলেন যে রেগে শব্দটা এসেছে একটা স্প্যানিশ শব্দ থেকে যার অর্থ ‘’রাজার সংগীত’’।যদিও আফ্রিকান ও আমেরিকান [[জ্যাজ]] এবং পুরানো কালের [[রিদম এন্ড ব্লুজ]]-এর মাধ্যমে রেগে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত, কিন্তু তা আসলে [[স্কা]] ও [[রকস্টেডি]] নামের দু’টি ধারার সংগীতের উন্নতির ফলে জন্ম নেয় ১৯৬০-এর দশকের ।১৯৬৮ সালে প্রথম রেগে ধারার গানের রেকর্ড বের হয়যা ছিল ল্যারি মার্শালের ‘’’নানি গোট’’’এবং দ্যা বেল্টনের ‘’’নো মোর হার্ট টাচেস’’’। সে সময়ে [[রক সংগীত]]-এ

রেগের প্রভাব দেখা যায় [[দ্যা বীটলস]]-এর ‘’’অব-লা-দি, অব-লা-দি’’’।[[বব মার্লে]], পিটার টোস এবং বানি ওয়েলারের ব্যান্ড দ্যা ওয়েলারস ১৯৬৩ সালে গঠিত হয় যারা জ্যামাইকার জনপ্রিয় সংগীতে তিনটি ধারা রেগে, [[স্কা]] ও [[রকস্টেডি]]-এর সফল বিবর্তন ঘটায়।১৯৭৪ সালে [[এরিক ক্ল্যাপটন]]-এর গান ‘’’আই শুট দ্যা শেরিফ’’’ যা আগে [[বব মার্লে]] গেয়েছিল , রেগে ধারার গানকে মূল ধারায় নিয়ে আসতে সাহায্য করে।