দেবীভাগবত পুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৫ নং লাইন:
অনেকে এই পুরাণকে [[বেদব্যাস]] কৃত মহাপুরাণ মনে করেন।<ref name=a>Shastri, P. (1995). ''Introduction to the Puranas'', New Delhi: Rashtriya Sanskrit Sansthan, pp.132-38</ref> গ্রন্থকারের উক্তি থেকে জানা যায়, ব্যাস অষ্টাদশ পুরাণ রচনার পর [[মহাভারত]] রচনা করেন এবং পুরাণের অনেক কাহিনি মহাভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন।<ref name = sanskritsahityeritihas/>
ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বর্ণনা অনুযায়ী, দেবীভাগবত পুরাণের সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু হল: "[[ব্রহ্মা]] ও [[বিষ্ণু]] অপেক্ষা দেবীর অধিক মাহাত্ম্য, ব্যাসপুত্র [[শুকদেব|শুকের]] সংসারের প্রতি উদাসীনতা, শুককে ব্যাসলিখিত দেবীভাগবত পাঠের নির্দেশ, রাজা [[জনক|জনকের]] কাছে শুকের আগমন, জনক কর্তৃক চতুরাশ্রম পালনের প্রয়োজনীয়তার উপদেশ, [[মহালক্ষ্মী]], [[সরস্বতী (দেবী)|সরস্বতী]] ও [[মহাকালী]]রূপে সাত্ত্বিক-রাজস-তামস গুণের আশ্রয়ে নির্গুণা নিত্যা, যোগমায়ার আবির্ভাব, [[শিব]] কর্তৃক দেবীর প্রশংসা, দেবীযজ্ঞ, বিষ্ণুর বামনাবতার, দেবীর আরাধনা, কুমারী-পূজা, [[রামায়ণ]]সার, বাসুদেব-দেবকী ও [[পাণ্ডব]]দের কাহিনী, চ্যবন ও [[প্রহ্লাদ|প্রহ্লাদের]] আখ্যান, বিষ্ণুর অবতার-কাহিনী ([[নরনারায়ণ]], [[দত্তাত্রেয়]], [[পরশুরাম]], [[রাম]], [[বামন]], [[নৃসিংহ]], [[কৃষ্ণ]], [[অর্জুন (পাণ্ডব)|অর্জুন]] প্রভৃতি), দেবী কর্তৃক [[মহিষাসুর]] ও [[শুম্ভনিশুম্ভ]] বধ, [[হরিশ্চন্দ্র]] কাহিনী, চ্যবন-সুকন্যা কাহিনী, বিষ্ণুর মুখে শিব ও [[দাক্ষায়ণী|সতী]] সম্পর্কে নানা উপাখ্যান, পরমা প্রকৃতি থেকে [[রাধা]], [[লক্ষ্মী]], [[দুর্গা]], [[সরস্বতী]], [[সাবিত্রী]], [[কালী]], [[গঙ্গা (দেবী)|গঙ্গা]], [[ষষ্ঠী]], [[মঙ্গলচণ্ডী]], [[তুলসী]], [[মনসা]] প্রভৃতির উদ্ভব, [[রাধাকৃষ্ণ]]-তত্ত্ব, [[কলিযুগ|কলিযুগের]] বৈশিষ্ট্য, সদাচার, [[নবরাত্র|নবরাত্রব্রত]] ([[দুর্গাপূজা]]), ১০৮ পীঠস্থান, মঙ্গলচণ্ডীর পূজা, রাম কর্তৃক দুর্গার [[অকালবোধন]], পঞ্চযজ্ঞ, হোম, সমাজধর্ম, শিল্প প্রভৃতি।"<ref name = sanskritsahityeritihas/>
== পাদটীকা ==
|