দেবীভাগবত পুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
 
আনুমানিক খ্রিষ্টীয় একাদশ-দ্বাদশ শতাব্দীতে [[বঙ্গ|বঙ্গদেশের]] স্মার্ত শাক্ত সম্প্রদায় এই পুরাণ রচনা করেন।<ref name = sanskritsahityeritihas/> স্বামী বিজ্ঞানানন্দের মতে, খ্রিষ্টীয় নবম-একাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এই পুরাণ রচিত হয়।<ref name = bharatkosh/> ১২টি স্কন্দ, ৩১৮টি পরিচ্ছেদ এবং প্রায় ১২,০০০ শ্লোকে বিন্যস্ত এই পুরাণের উদ্দেশ্য "তন্ত্রমতে আরাধ্যা মণিদ্বীপবাসিনী পাশাঙ্কুশধারিণী বরাভয়প্রদায়িনী পরব্রহ্মস্বরূপিণী কুমারী মহামায়া মহাশক্তির মাহাত্ম্যবর্ণনা"।<ref name = sanskritsahityeritihas/> ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, "আলোচ্য পুরাণে বর্ণিত শক্তিসাধনায় বেদবাহ্য তন্ত্রের প্রভাব স্পষ্ট নয়, পুরাণকার শ্রুতি, স্মৃতি ও তান্ত্রিক ধর্মের সমন্বয়সাধনের চেষ্টা করেছেন।"<ref name = sanskritsahityeritihas/>
 
অনেকে এই পুরাণকে [[বেদব্যাস]] কৃত মহাপুরাণ মনে করেন।<ref name=a>Shastri, P. (1995). ''Introduction to the Puranas'', New Delhi: Rashtriya Sanskrit Sansthan, pp.132-38</ref> গ্রন্থকারের উক্তি থেকে জানা যায়, ব্যাস অষ্টাদশ পুরাণ রচনার পর [[মহাভারত]] রচনা করেন এবং পুরাণের অনেক কাহিনি মহাভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন।<ref name = sanskritsahityeritihas/>
 
== পাদটীকা ==