শকুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে: সাধারন > সাধারণ
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৬ নং লাইন:
 
শকুনের [[গলা]], [[ঘাড়]] ও [[মাথা|মাথায়]] কোনও পালক থাকে না।
 
লোকচক্ষুর আড়ালে মহীরুহ বলে পরিচিত বট, পাকুড়, অশ্বত্থ, ডুমুর প্রভৃতি বিশালাকার গাছে সাধারণত শকুন বাসা বাঁধে।
 
 
==ডাইক্লোফেনের ক্ষতিকর প্রভাব==
 
গবাদি পশু চিকিৎসায় ব্যবহৃত 'ডাইক্লোফেন' নামের বেদনানাশক ঔষধের প্রভাবে শকুন মারা যায়। ডাইক্লোফেন ভারত, পাকিস্তান ও নেপালে নিষিদ্ধ ঘোষিত।
 
বাংলাদেশে ডাইক্লোফেনের যথেচ্ছ ব্যবহারের কারণে শকুন বিলুপ্তির মুখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মৃত পশুর মাংস শকুনের কোনো ক্ষতি করে না; কিন্তু ডাইক্লোফেন দেওয়া হয়েছে, এমন মৃত পশুর মাংস খেলে কিডনি নষ্ট হয়ে দু-তিন দিনের মধ্যে শকুনের মৃত্যু ঘটে। এ কারণে গত তিন দশকে উপমহাদেশে ৭৫ শতাংশ শকুন মারা গেছে। আশির দশকে সার্কভুক্ত দেশে প্রায় চার কোটি শকুনের অস্তিত্ব ছিল। এই সংখ্যা এখন কমে মাত্র ৪০ হাজারে দাঁড়িয়েছে।
 
নানা প্রতিকূলতার ভেতরে এখনো বাংলাদেশে ধরনের শকুন কোনো রকমে টিকে আছে। এগুলো হচ্ছে, গ্রিফেন, হিমালয়ী, সরু ঠোঁট, কালা ও ধলা শকুন। এসব প্রজাতির শকুনই সারা বিশ্বে বিপদাপন্ন।
 
২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলেজ অব ভেটেরিনারি মেডিসিনের গবেষক ড. লিন্ডসে ওক গবেষণায় প্রমাণ করেন, পশু চিকিৎসায় ডাইক্লোফেনের ব্যবহারই শকুন বিলুপ্তির অন্যতম কারণ। ভারতে প্রতি বছর ৩০ শতাংশ শকুন মারা যাওয়ার কারণও ডাইক্লোফেন। <ref name="kk">[http://dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Loan&pub_no=273&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=8, "ডাইক্লোফেনের বিষে মরছে শকুন", বিপ্লব রহমান, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ০২-০৯-২০১০ </ref>
 
 
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
'https://bn.wikipedia.org/wiki/শকুন' থেকে আনীত