গণযোগাযোগ অধিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন
Swarna.Belle (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
 
৯ নং লাইন:
 
 
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরকে পুনর্গঠিত করায় স্বাধীনতা-উওরউত্তর বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের মাঝে সেতুবন্ধ রচনার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এ অধিদপ্তরের ওপর বর্তায়। জেলা তথ্য অফিসসমূহের মাধ্যমে তখন সরকারের গৃহীত  নীতিমালা  ও  উন্নয়ন  কর্মসূচির  সাথে  জনগণকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে দলমত  নির্বিশেষে স্থানীয় বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদদের ইস্যুভিত্তিক বিভিন্ন  সভা, সেমিনার ও আলোচনা  সভায় আমন্ত্রণ জানানো হতো। এর ফলে সরকারের  সাথে জনগণের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে তৎকালীন  সরকার বাংলাদেশ  পরিষদ, জেলা তথ্য কেন্দ্র ও পাবলিক লাইব্রেরিকে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর থেকে পৃথক  করে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে। ১৯৮৩ সালে এনাম কমিটি কর্তৃক গণযোগাযোগ অধিদপ্তরকে পুনর্বিন্যাস করা হয়। পরবর্তীতে সাবেক মহকুমাকে জেলায়  রূপান্তর করার প্রেক্ষিতে মহকুমা জনসংযোগ অফিসসমূহ জেলা তথ্য  অফিসে রূপান্তরতি হয়। বর্তমানে ৬৪টি জেলা তথ্য অফিস এবং পার্বত্য অঞ্চলের ৪টি উপজেলাসহ মোট ৬৮টি তথ্য অফিসের মাধ্যমে এ অধিদপ্তরের  প্রচার  ও  উদ্বুদ্ধকরণ  কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
 
==তথ্যসূত্র==