নাস্তিক্যবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ 95.132.53.214 (আলাপ) এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Hoo man এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্ক |
অ রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: fo:Gudloysi; cosmetic changes |
||
১৮ নং লাইন:
== আধুনিক যুগে নাস্তিক্যবাদ ==
=== একবিংশ শতাব্দী ===
একবিংশ শতাব্দীতে কয়েকজন নাস্তিক গবেষক ও সাংবাদিকের প্রচেষ্টায় নাস্তিক্যবাদের একটি নতুন ধারা বেড়ে উঠেছে যাকে "নব-নাস্তিক্যবাদ" বা "New Atheism" নামে ডাকা হয়। [[২০০৪]] সালে [[স্যাম হ্যারিস (লেখক)|স্যাম হ্যারিসের]] ''দি ইন্ড অব ফেইথ: রিলিজান, টেরর, এন্ড দ্যা ফিউচার অব রিজন'' বইয়ের মাধ্যমে নব-নাস্তিক্যবাদের যাত্রা শুরু হয়েছে বলে মনে করেন আরেক প্রখ্যাত নব-নাস্তিক [[ভিক্টর স্টেংগার]]। প্রকৃতপক্ষে স্যাম হ্যারিসের বই প্রকাশের পর এই ধারায় আরও ছয়টি বই প্রকাশিত হয় যার প্রায় সবগুলোই নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলারে স্থান করে নিতে সমর্থ হয়। সব মিলিয়ে নিচের বইগুলোকেই নব-নাস্তিক্যবাদী সাহিত্যের প্রধান উদাহরণ হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়:
৩২ নং লাইন:
শেষোক্ত বইয়ে ভিক্টর স্টেংগার এই ব্যক্তিদেরকেই নব-নাস্তিক্যবাদের প্রধান লেখক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। উল্লেখ্য, নব-নাস্তিকেরা ধর্মের সরাসরি বিরোধিতা করেন। তারা ধর্মকে প্রমাণবিহীন বিশ্বাস বলে আখ্যায়িত করেন এবং এ ধরণের বিশ্বাসকে সমাজে যে ধরণের মর্যাদা দেয়া হয় সেটার কঠোর বিরোধিতা করেন।<ref>''''The New Atheism'' (২০০৯) - [[ভিক্টর স্টেংগার]]; পৃষ্ঠা - ১১-১৩; প্রকাশনী - Prometheus Books</ref>
== আরও দেখুন ==
[[নাস্তিকদের তালিকা]]<br />
[[ধর্মনিরপেক্ষ সংগঠনের তালিকা]]<br />
৩৮ নং লাইন:
[[বস্তুবাদ]]<br />
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.iep.utm.edu/atheism Atheism in ''The Internet Encyclopedia of Philosophy'']
* {{sep entry|atheism-agnosticism|Atheism and Agnosticism|J. J. C. Smart}}
৮৯ নং লাইন:
[[fi:Ateismi]]
[[fiu-vro:Ateism]]
[[fo:Gudloysi
[[fr:Athéisme]]
[[fur:Ateisim]]
|