বেবী ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Gautam.pln (আলোচনা | অবদান) নতুন পৃষ্ঠা: == '''বেবী ইসলাম''' == বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রখ্যাত চিত... |
সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
'''বেবী ইসলাম''' ([[জানুয়ারি ৩]], [[১৯৩১]] - [[মে ২৪]], [[২০১০]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রখ্যাত চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র পরিচালক।
== শৈশব ==
▲ ১৯৩১ সালের ৩ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদে বেবী ইসলামের জন্ম।
== কর্মজীবন ==
চিত্রগ্রহণে তার হাতেখড়ি হয়েছিল ভারতের প্রখ্যাত পরিচালক ও চিত্রগ্রাহক অজয় করের কাছে। 'হারানো সুর', 'বড়দি' ছবিতে অজয় করের সঙ্গে চিত্রগ্রহণের কাজ করেন তিনি। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রধান চিত্রগ্রাহক এবং এফডিসিতে জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৯ সালে উর্দু ভাষায় 'তানহা' নামের একটি ছবি পরিচালনা করেন বেবী ইসলাম। 'সোয়ে নদী জাগে পানি', 'শ্যামলী', 'সাজঘর', 'ক খ গ ঘ ঙ', 'সূর্যস্নান', 'নীল আকাশের নীচে', 'আকাশ আর মাটি', 'নয়নের আলো'সহ অনেক ছবিতে মূর্ত হয়ে আছে তার চিত্রগ্রহণের শৈল্পিক দক্ষতা। ১৯৭৫ সালে নির্মাণ করেন 'চরিত্রহীন'। ঋতি্বক ঘটকের সঙ্গে 'তিতাস একটি নদীর নাম' ও 'যুক্তি তক্কো গপ্পো' ছবিরও চিত্রগ্রহণ করেছেন তিনি।
== সমাজসেবা ==
জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণের ইচ্ছা ছিল তার। কিন্তু নানা কারণে তা পারেননি। দীর্ঘ ২৬ বছরে আর কোনো কাজ পাননি এই গুণী চিত্রগ্রাহক। অবসর জীবনে কর্মচঞ্চল এই মানুষটি নিজ গ্রাম চুয়াডাঙ্গায় গড়ে তুলেছেন মা মোতাহারুন্নেসার নামে একটি হাসপাতাল।
== মৃত্যু ==
{{অসম্পূর্ণ}}
▲২৪ মে ২০১০ তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর
|