গণমাধ্যম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
Mac vallister (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
'''গণমাধ্যম''' হচ্ছে সংগৃহীত সকল ধরনের মাধ্যম, যা গণযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সম্প্রচার মাধ্যম যা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া নামে পরিচিত, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের তথ্যাবলী প্রেরণ করে। টেলিভিশন, চলচ্চিত্র, ইন্টারনেট,রেডিও বা বেতার, সিডি, ডিভিডি এবং অন্যান্য সুবিধাজনক ছোট ও সহায়ক যন্ত্রপাতি যেমনঃ ক্যামেরা বা ভিডিওচিত্রের সাহায্যে ধারণ করা হয়।হয়।প্রাচীনকাল থেকেই যে গণমাধ্যম আজ পর্যন্ত চলে এসেছে তা হলো প্রথাগত মাধ্যম। এর উদাহরণস্বরূপ আছে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, সমাজ, ধর্ম, আন্দোলন ইত্যাদি।
পাশাপাশি মুদ্রিত মাধ্যম হিসেবে সংবাদপত্র, সাময়িকী, ব্রোশিওর, নিউজলেটার, বই, লিফলেট, পাম্পলেটে বাহ্য বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়। এতে ফটোগ্রাফী বা দৃশ্যমান উপস্থাপনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।<ref name="buzzle">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.buzzle.com/articles/different-types-of-mass-media.html | শিরোনাম=Different Types of Mass Media | প্রকাশক=Buzzle.com | সংগ্রহের-তারিখ=November 26, 2011 | লেখক=Manohar, Uttara | ভাষা=en | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20111114011523/http://www.buzzle.com/articles/different-types-of-mass-media.html | আর্কাইভের-তারিখ=নভেম্বর ১৪, ২০১১ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref name="wisegeek">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.wisegeek.com/what-is-mass-media.htm | শিরোনাম=What is Mass Media? | প্রকাশক=Conjecture Corporation | তারিখ=4 October 2011 | সংগ্রহের-তারিখ=November 26, 2011 | লেখক=Smith, S.E.|ভাষা=en}}</ref> টেলিভিশন কেন্দ্রে অথবা পাবলিশিং কোম্পানী গণমাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত হয়ে সংগঠনরূপে আধুনিক প্রযুক্তিকে নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহার করে থাকে।<ref name="dictionary">"Mass media", Oxford English Dictionary, online version November 2010 {{page needed|date=November 2011|ভাষা=en}}</ref><ref name="Arguing for a general framework for mass media scholarship">{{বই উদ্ধৃতি|লেখক=Potter, W. James|শিরোনাম=Arguing for a general framework for mass media scholarship|প্রকাশক=SAGE|বছর=2008|আইএসবিএন=9781412964715|পাতা=32|ইউআরএল=http://books.google.com/books?id=H9u9E2wsVjAC&pg=PA32|ভাষা=en}}</ref>
মোবাইল বা সেল ফোন, কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটকেও অনেক সময় ''নতুন-যুগের গণমাধ্যম'' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইন্টারনেট স্বীয় ক্ষমতাবলে ইতোমধ্যেই অন্যতম গণমাধ্যম হিসেবে ব্যাপক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এ মাধ্যমে অনেক প্রকার সেবা - বিশেষ করে [[ই-মেইল]], ওয়েব সাইট, ব্লগিং, ইন্টারনেট এবং টেলিভিশনের প্রচারকার্য পরিচালনা করছে।
১৮ নং লাইন:
প্রত্যেকটি গণমাধ্যমই তাদের স্বতন্ত্রতা, সৃষ্টিশীলতা, [[প্রযুক্তি|প্রযুক্তিকৌশলসহ]] নিজস্ব [[ব্যবসা|ব্যবসায়িক]] গুরুত্ব ও আবেদন প্রয়োগ করেছে। যেমনঃ ইন্টারনেট ব্যবস্থায় [[ওয়েবসাইট]], [[ব্লগ]], [[পডকাস্ট|পডকাস্টসহ]] আরো নানাবিধ প্রযুক্তিকৌশল প্রয়োগ করায় সাধারণভাবে নেটওয়ার্কিং জগতে শীর্ষস্থান দখল করেছে।
 
৬ষ্ঠ এবং ৭ম মাধ্যম হিসেবে ইন্টারনেট এবং [[মোবাইল|মোবাইলকে]] প্রায়শঃই [[ডিজিটাল মিডিয়া|ডিজিটাল মিডিয়ারূপে]] আখ্যায়িত করা হয়। ৪র্থ এবং ৫ম মাধ্যম হিসেবে যথাক্রমে রেডিও ও টেলিভিশনকে [[ব্রডকাস্ট মিডিয়া]] বা [[সম্প্রচার মাধ্যম|সম্প্রচার মাধ্যমরূপে]] বিবেচিত। কেউ কেউ [[ভিডিও গেমস|ভিডিও গেমসকেও]] গণমাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করার চেষ্টা করছেন।
 
আধুনিককালে প্রথাগত মাধ্যম যেমন সমাজ, ধর্ম এবং আন্দোলনকেও গণমাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন কিছু কিছু গবেষক।
 
== তথ্যসূত্র ==