মাটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।<ref>Voroney, R. P., 2006. The Soil Habitat ''in'' Soil Microbiology, Ecology and Biochemistry, Eldor A. Paul ed. ISBN=0125468075</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=James A. Danoff-Burg, Columbia University The Terrestrial Influence: Geology and Soils |ইউআরএল=http://www.columbia.edu/itc/cerc/seeu/atlantic/restrict/modules/module10_content.html |সংগ্রহের-তারিখ=৪ মার্চ ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090217132023/http://www.columbia.edu/itc/cerc/seeu/atlantic/restrict/modules/module10_content.html |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> মাটির কণাগুলো আলগাভাবে যুক্ত ফলে এর মধ্যে বাতাস ও জল চলাচলের যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।<ref>Taylor, S. A., and G. L. Ashcroft. 1972. Physical Edaphology</ref> এজন্য মাটিকে বিজ্ঞানীরা ত্রি-দশা পদার্থ (Three state system) বলে অভিহিত করেন।<ref>McCarty, David. 1982. Essentials of Soil Mechanics and Foundations</ref> অধিকাংশ এলাকার মাটির [[ঘনত্ব]] ১ থেকে ২ গ্রাম/ঘন সে.মি.। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.pedosphere.com/resources/bulkdensity/triangle_us.cfm |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |সংগ্রহের-তারিখ=৪ মার্চ ২০০৯ |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ অক্টোবর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171027084043/http://www.pedosphere.com/resources/bulkdensity/triangle_us.cfm |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> পৃথিবীর উপরিভাগের অধিকাংশ মাটিই [[টারশিয়ারি যুগ]]ের পরে গঠিত হয়েছে। আর কোনো স্থানেই প্লাইস্টোসিন যুগের পুরানো মাটি নেই।<ref name=Buol73>{{বই উদ্ধৃতি | শেষাংশ = Buol | প্রথমাংশ = S. W. | লেখক-সংযোগ = | coauthors = Hole, F. D. and McCracken, R. J. | শিরোনাম = Soil Genesis and Classification | ইউআরএল = https://archive.org/details/soilgenesisclass02edbuol | সংস্করণ = First |তারিখ=1973 | প্রকাশক = Iowa State University Press | অবস্থান = Ames, IA | আইএসবিএন = 0-8138-1460-X}}.</ref>