ব্যবহারকারী:Meghmollar2017/খেলাঘর/বাংলাদেশের মহকুমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্প্রসারণ #১ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
'''[[মহকুমা]]''' বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত প্রশাসনিক বিভাগ। (?) সালে [[খুলনা মহকুমা]] সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে মহকুমা প্রথা সৃষ্টি হয় এবং ১৯৮২ সাল থেকে
== প্রশাসন ==
পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বিভাগ সংখ্যা তিন থেকে চারে উন্নীত করা হয় এবং সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশকে ১৯টি জেলা ও ৬৩টি মহকুমায় বিভক্ত করা হয়। প্রতিটি মহকুমায় একজন মহকুমা কর্মকর্তা (এসডিও) নিয়োগ দেওয়া হতো।<ref name="চট্টগ্রাম১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জেলা প্রশাসকের কার্যালয়,চট্টগ্রাম|ইউআরএল=http://www.chittagong.gov.bd/bn/site/top_banner/UOdw-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE|ওয়েবসাইট=চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন|প্রকাশক=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২}}</ref> ১৯৬২ সালে থানা পরিষদ গঠনের আগ পর্যন্ত মহকুমা সর্বনিম্ন পর্যায়ের প্রশাসনিক একক ছিল। মহকুমা কর্মকর্তা জেলা প্রশাসকের মতো ক্ষমতা প্রাপ্ত হতেন এবং থানা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের দরুণ ইউনিয়ন পরিষদের ওপর কর্তৃত্ব রাখতেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে (সিএসপি) উত্তীর্ণ কর্মকর্তাগণ দুই বছর বিদেশে প্রশিক্ষণ শেষে মহকুমা কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিতেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> মহকুমা স্তরে মুন্সেফ ও ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত, হাসপাতাল, শিক্ষা অফিস, সাবট্রেজারী, সাবজেল, রিলিফ ও রাজস্ব বিভাগ অবস্থিত ছিল, যার ফলে অধিকাংশ নাগরিক সেবা মহকুমা থেকে প্রদান করা হতো।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> প্রতিটি মহকুমা দুই থেকে বারোটি থানায় বিভক্ত ছিল। থানা পরিদর্শন, পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট কনফারেন্স, রাজস্ব আদায় ও মহকুমা উন্নয়ন সমন্বয় সভার সভাপতিত্ব মহকুমা কর্মকর্তার দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত ছিল।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে অধ্যাপক মুজাফ্ফর আহমদ চৌধুরীর নেতৃত্বে প্রশাসনিক ও চাকরি পুনর্বিন্যাস কমিটি মহকুমাকে জেলায় রূপান্তরের সুপারিশ করে। কমিটির সুপারিশ ১৯৭৩ ও ১৯৭৪ সালে সরকারের নিকট পেশ করা হলেও তা কার্যকর করা হয়নি<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
১৯৮২ সালে এরশাদের শাসনামলে প্রশাসন পুনর্বিন্যাস কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি সুপারিশ অনুসারে প্রথম পর্যায়ে থানায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের অধীনে উপজেলা পদ্ধতি চালু করা হয় এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। এ সময় ৪৪টি নতুন জেলাসহ বাংলাদেশের মোট জেলা হয় ৬৪টি।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
== মহকুমাসমূহ ==
৯ ⟶ ১৪ নং লাইন:
! মহকুমা<br>{{ছোট|(বন্ধনীতে টীকা)}}
|-
| [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম]]
| ১৬৬৬ (মুঘল সরকার; জেলা প্রতিষ্ঠা: ১৭৭২)
| [[কক্সবাজার মহকুমা|কক্সবাজার]] (?–১৯৮৪)
|}
== ইতিহাস ==
=== প্রারম্ভিক ইতিহাস ===
১৬৬৬ সালে মুঘল শাসনামলে চট্টগ্রামে একটি সরকার (জেলার অনুরূপ) গঠন করে। ১৭৭২ সালে ওয়ারেন হেস্টিংস সমগ্র বাংলায় ২৩টি জেলা প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
১৮৬০ সালে [[পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা|পার্বত্য চট্টগ্রামকে]] চট্টগ্রাম জেলা থেকে পৃথক করে একটি স্বতন্ত্র জেলায় রূপান্তর করা হয়।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
=== পাকিস্তান আমল ===
=== বাংলাদেশ আমল ===
১৯৮৪ সালে চট্টগ্রাম জেলা থেকে [[কক্সবাজার মহকুমা]]কে পৃথক জেলায় উন্নীত করা হয়।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
== তথ্যসূত্র ==
| |||