বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→ফলাফল: বিষয়বস্তু যোগ (দেশব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সংযোজন)। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, পরিষ্কারকরণ |
||
১৬ নং লাইন:
|previous_census=বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১
|previous_year=২০১১
|population=১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন|additional_label1=পুরুষের সংখ্যা|additional_data1=৮,১৭,১২,৮২৪ জন|additional_label2=নারীর সংখ্যা|additional_data2=৮,৩৩,৪৭,২০৬ জন|additional_label3=তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী|additional_data3=১২,৬২৯ জন}}
'''বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২''' হচ্ছে বাংলাদেশের জনসংখ্যার [[জনশুমারি|বিস্তারিত গণনার]] লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত দেশের ষষ্ঠ জাতীয় আদমশুমারি।{{efn|পূর্বে বাংলাদেশের "আদমশুমারি" শব্দটি ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে সরকারিভাবে "জনশুমারি" ব্যবহৃত হচ্ছে।}}<ref name="Init1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=১১ বছর পর জনশুমারি, গণনায় ডিজিটাল পদ্ধতি |ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/national/news/769869 |ওয়েবসাইট=jagonews24.com |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুলাই ২০২২ |ভাষা=bn}}</ref> এটি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি।<ref name="Init1"/> [[বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো|বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর]] তত্ত্বাবধানে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত এক সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও নেত্রকোণা জেলায় বন্যা থাকায় ২৮ জুন ২০২২ পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম চলমান ছিল। তবে উক্ত আদমশুমারিতে সংগৃহীত তথ্যের মানদণ্ড হিসেবে ১৫ জুন ২০২২ তারিখটি ব্যবহৃত হয়। দশ বছর পর পর আদমশুমারি হওয়ার ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালের পর ২০২১ সালে এই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও [[কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী]], [[সিলেটে বন্যা]] এবং সরঞ্জামের অভাবের কারণে সৃষ্ট জটিলতার ফলে এই আদমশুমারি বিলম্বিত হয়।
|