তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
নাম সংশোধন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯১ নং লাইন:
 
====পঞ্চম পর্ব: ''মণিবৌদি'' থেকে ''নবদিগন্ত''====
তারাশঙ্করের উপন্যাস রচনার সর্বশেষ এই পর্বের উপন্যাসগুলি হল: ''[[মণিবৌদি]]'' (১৯৬৯), ''[[ছায়াপথ (উপন্যাস)|ছায়াপথ]]'' (১৯৬৯), ''[[কালরাত্রি (উপন্যাস)|কালরাত্রি]]'' (১৯৬৯), ''[[রূপসী বিহঙ্গিনী]]'' (১৯৭০), ''[[অভিনেত্রী (উপন্যাস)|অভিনেত্রী]]'' (১৯৭০), ''[[ফরিয়াদ (উপন্যাস)|ফরিয়াদ]]'' (১৯৭১), ''[[সুতপার তপস্যা]]'' (১৯৭১) ও ''[[একটি কালো মেয়ে|একটি কালো মেয়ের কথা]]'' (১৯৭১), ''[[নবদিগন্ত (উপন্যাস)|নবদিগন্ত]]'' (১৯৭৩)। এই পর্বে তারাশঙ্কর উপন্যাস রচনার প্রচলিত রীতিটিকে ভেঙেছেন। ''মণিবৌদি'', ''অভিনেত্রী'', ''ফরিয়াদ'', ''একটি কালো মেয়ে'' ও ''সুতপার তপস্যা'' উপন্যাসে ঘটনার বিন্যাসে কথকতার পারম্পর্য রক্ষিত হয়নি। লেখকের বক্তব্য ও চরিত্রের কথা সমান্তরালভাবে এসেছে এবং তার সঙ্গে মিশে গেছে আখ্যানভাগ। ড. অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়ের মতে, "এ-গুলিতে আছে দুটি করে কাহিনী-ধারা – একটি মূল কাহিনীর ধারা, অপরটি শাখা-কাহিনীর ধারা। কিন্তু শেষোক্তর আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গেই প্রথমোক্তের অবসান। অনেকটা স্মৃতিচারণের ঢঙে লেখা, তবে তা জনান্তিকে নয়।"<ref name=kalerpratima38/> এই উপন্যাসগুলির প্রেক্ষাপট ১৯১০ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ষাট বছরের বাংলা। ড. মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, এই বিক্ষুব্ধ সময়ে "মানুষের আমূল পরিবর্তনের পিছনে যে তপস্যা, লেখক তারই রূপ ও কারণ সন্ধান করেছেন শেষ পর্বের উপন্যাসে।"<ref name=kalerpratima38/>
 
====মূল্যায়ন====