বলরাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Narayan 23 (আলোচনা | অবদান)
বানান সংস্কার
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Narayan 23 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৮ নং লাইন:
'''বলরাম''' হলেন [[হিন্দু]] দেবতা [[কৃষ্ণ|কৃষ্ণের]] জ্যেষ্ঠভ্রাতা। তিনি '''বলদেব''', '''বলভদ্র''' ও '''হলায়ুধ''' নামেও পরিচিত। [[বৈষ্ণব|বৈষ্ণবরা]] বলরামকে [[বিষ্ণু|বিষ্ণুর]] [[অবতার]] জ্ঞানে পূজা করেন। [[ভাগবত পুরাণ|ভাগবত পুরাণের]] অবতারপট তালিকাতেও তাঁর নাম আছে। বৈষ্ণব ও অন্যান্য হিন্দুরা সবাই তাকে বিষ্ণুর শয্যারূপী [[শেষনাগ|শেষনাগের]] একটি রূপ বলে মনে করেন। দ্বাপর যুগের শেষে বলরামের জন্ম হয় রোহিণীর গর্ভে। রোহিণী হলেন শ্রীকৃষ্ণের পিতা বসুদেবের আর এক পত্নী ও নন্দের ভগিনী। শ্রীহরি বিষ্ণুর আদিশেষ নাগের অবতার হলেন বলরাম। অত্যাচারী কংসের কারাগারে বন্দী বসুদেব ও দেবকীর সপ্তম গর্ভে বলরাম আসেন, কিন্তু কংসের হাত থেকে সেই শিশুকে বাঁচানোর জন্য শ্রীহরির আদেশে দেবী যোগমায়া দেবকীর সপ্তম গর্ভের ভ্রূণ সেখান থেকে গকুলে নন্দগৃহে রোহিণীর গর্ভে স্থাপিত করেন। এবং রোহিণীর গর্ভে বলরামের জন্ম হয়। যদু /যাদব বংশীয় গুরু গর্গাচার্য রোহিনী পুত্রের নাম দেন বলরাম। বল মানে শক্তি। শক্তি ও আধ্যাত্মিকতার মিলন হয়েছে বলে তার নাম বলরাম রাখা হয়। এছাড়াও দেবকী গর্ভ থেকে সংকর্ষণ করা হয়েছে বলে তার আরেক নাম সংকর্ষণ । এছাড়াও তাকে হলধর বলা হয় । তিনি ছোটভাই শ্রীকৃষ্ণের সহিত অনেক অসুর বধ করেন ও ভাইয়ের সাথে এক মধুর সম্পর্কের আদর্শ স্থাপন করেছেন।
 
সত্যযুগে মহারাজা রেবত (কোনো কোনো মতে কুকুদমীকাকুদমি) যজ্ঞ করে এক গুণবতী সুলক্ষণা কন্যা সন্তান লাভ করেন । সেই কন্যার বিবাহ কার সাথে দিবেন তা মনস্থির না করতে পেরে তিনি ব্রহ্মার নিকট যান । ব্রহ্মা জানান যে ,দ্বাপরে ভগবান বিষ্ণুর সাথে শেষনাগ বলরাম অবতার ধারন করেছেন এবং তিনিই রেবত /কাকুদমি কন্যা রেবতীর উপযুক্ত । রাজা জানতে পারেন যে পৃথিবীর সময় ব্রহ্মলোকের থেকে দ্রুত গতিসম্পন্ন । তাই এখন সত্যযুগ এবং ক্রেতাযুগ সমাপ্ত হয়ে দ্বাপর যুগের সূচনা হয়েছে । রাজা ব্রহ্মার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে দ্বারকায় উপস্থিত হন এবং বলরামের সহিত রেবতীর বিবাহ দেন।
 
== বিবরণ ==