শান্ত কোট্টেগোদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৭ নং লাইন:
জেনারেল '''শান্ত কোট্টেগোদা''' শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর [[সেনাবাহিনী কমান্ডার (শ্রীলঙ্কা)|১৭তম কমান্ডার]] হিসেবে ২০০৪ সালের ১ জুলাই থেকে ২০০৫ সালের ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। অবসরপ্রাপ্তির পর জেনারেল শান্ত ব্রাজিল এবং থাইল্যান্ডে শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.nation.lk/2007/11/11/news5.htm |শিরোনাম=News |প্রকাশক=Nation.lk |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2012-09-06 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৬-০৩-০৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160303180455/http://www.nation.lk/2007/11/11/news5.htm |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> সেনাকমান্ডার হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তারই কোর্সমেট জেনারেল [[শরৎ ফনসেকা]]।
শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীতে ৩৪ বছর কাজ করা শান্ত ছিলেন খুবই কর্মঠ এবং মেধাবী। ১৯৭১ সালে কমিশন পাবার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে সাম্যবাদী রাজনৈতিক দল জেভিপির সশস্ত্র বিদ্রোহ বিরোধী সামরিক অভিযানে নামতে হয়, তাছাড়া ১৯৮৭ সালের পুনরায় সাম্যবাদী রাজনৈতিক সশস্ত্র বিদ্রোহীদের উত্থান এবং [[এলটিটিই]]'র সঙ্গে উত্তর এবং পূর্বাঞ্চলে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কাজ করেন শান্ত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thesundayleader.lk/archive/20040808/review-5.htm|শিরোনাম=The Commander's Wife|ওয়েবসাইট=thesundayleader.lk|তারিখ=8 August 2004|সংগ্রহের-তারিখ=9 March 2018|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180312032347/http://www.thesundayleader.lk/archive/20040808/review-5.htm|আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> [[জাফনা
==সামরিক কর্মজীবন==
১৯৭০ সালের ফেব্রুয়ারিতে কোট্টেগোদা শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর [[শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমি]], দিয়াতালওয়াতে তার অফিসার ক্যাডেট প্রশিক্ষণ শুরু করেন, যেটাকে তখন আর্মি ট্রেনিং সেন্টার বলা হতো। ১৯৭১ সালের জেভিপি বিদ্রোহের সময় তাকে জুন ১৯৭১ সালে [[শ্রীলঙ্কা লাইট ইনফ্যান্ট্রি|সিলন লাইট ইনফ্যান্ট্রি]]-র প্রথম ব্যাটালিয়নে দ্বিতীয় লেফটেন্যান্ট হিসাবে কমিশন প্রদান করা হয়। তার সেনাবাহিনীতে যোগদানের অন্যতম কারণ ছিল যাতে তিনি খেলাধুলা চালিয়ে যেতে পারেন। তিনি বলেনঃ "খেলাধুলায় অংশ নিয়ে আমি আত্মবিশ্বাস অর্জন করেছি, নেতৃত্বের গুণাবলীর উন্নতি করেছি এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে আমি উভয়ই ফিট ছিলাম। এটি আমাকে দ্রুত এবং তাত্ক্ষণিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছিল।" তিনি আরও বলেছিলেন যে খেলাধুলা করার মাধ্যমে তিনি যে প্রশিক্ষণ অর্জন করেছিলেন তা তাকে ন্যায্য খেলা, ন্যায়বিচার এবং শৃঙ্খলা শিখিয়েছিল।
|