বৈষ্ণব পদাবলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
ত্রুটি সংশোধন, আইডি: ৩৭
১৬ নং লাইন:
 
==বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে বিরহ==
রাধাকৃষ্ণ-পদাবলীর প্রধান সুর বিরহের।এই বিরহ-সুরের রণনেই বাৎসল্যের, অনুরাগের এবং মিলনের শ্রেষ্ঠ পদগুলি উৎকর্ষপ্রাপ্ত। বিরহ বলতে মিলিত হবার আগে নায়ক নায়িকার মধ্যে দেশান্তর ইত্যাদির যে ব্যবধান। সংস্কৃত সাহিত্যে বিরহ প্রধানত পুরুষের তরফে অর্থাৎ নায়কের দিকে। যেমন:-‌ঋক্ বেদে পুরুরবার বিরহ, রামায়ণে রামের বিরহ, মেঘদূতে যক্ষের বিরহ।নবীন আর্যভাষার সাহিত্যে তথা বৈষ্ণব গীতিকাব্যে বিরহ একান্তভাবে নারীরই।এর কারণ দুটি- এক, ইতিমধ্যেইতোমধ্যে সংসারে নারীর মর্যাদা হ্রাস পেয়েছে। দুই, প্রাদেশিক সাহিত্যের প্রধান বিষয়গুলি মেয়েলি ছড়া-গান থেকে গৃহীত। বৈষ্ণব পদাবলীতে মাথুর পর্যায়টি হলো বিরহের পর্যায়। বৈষ্ণব পদকর্তারা বৈষ্ণব পদাবলীতে যাকে "মাথুর" বলেছেন "উজ্জ্বলনীলমণি" বা "ভক্তিরসামৃতসিন্ধুতে" তাকেই "প্রবাস" বলে। বিপ্রলম্ভ শৃঙ্গারের শেষতম অংশ হলো এই প্রবাস। বৈষ্ণব পদাবলীর বিরহের পদ "মাথুর" এই নামটির পেছনে কাজ করছে কৃষ্ণের মথুর যাত্রা।
 
==ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী==
২২ নং লাইন:
এছাড়া-'ওহে জীবন বল্লভ', 'মাঝে মাঝে তব দেখা পাই', 'নয়ন তোমারে পায়না দেখিতে', 'আমি জেনেশুনে তবু ভুলে আছি' ইত্যাদি গানে বৈষ্ণব পদাবলীর ভাব পরিস্ফুট।
 
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:বৈষ্ণব পদাবলি}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা সাহিত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু শাখাসম্প্রদায়]]