মকবুল হোসেন চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ ত্রুটি সংশোধন, আইডি: ৬৪ |
||
২৮ নং লাইন:
১৯১৯ সালে তিনি [[সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়, সুনামগঞ্জ|সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়]] থেকে এন্ট্রাস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এমসি কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি ১৯২০ সালে খিলাফত আন্দোলনে যোগদান করেন।
মকবুল হোসেন চৌধুরীর স্ত্রী শফিকুন্নেসা চৌধুরী, বড় ছেলে ফারুক চৌধুরী, মেঝো ও ছোট মেয়ে রোকেয়া সামাদ, আসিয়া চৌধুরী ও আসমা হোমায়েরা চৌধুরী। মেঝো ছেলে হোসেন তওফিক চৌধুরী সাংবাদিক, আইনজীবী ও কলামিস্ট। ছোট ছেলে [[
== কর্মজীবন ==
মকুবল হোসেন চৌধুরী ছিলেন সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন পত্রিকা সিলেটের ‘যুগভেরী’র (১৯৩২) প্রথম সম্পাদক। এর আগে তিনি সিলেটের ‘যুগবাণী’ (১৯২৫) ও কলকাতার দৈনিক ‘ছোলতান’ (১৯৩০)-এর সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি ‘সিলেটপত্রিকা’ (১৯৫৭) সম্পাদনা করেন।
তিনি ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিভাগের যুগ্ম সম্পাদকের দার্য়িত্ব পালন করেন।
=== রাজনৈতিক জীবন ===
১৯২০ সালে তিনি সিলেটের প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে ভারতের নাগপুওে অনুষ্ঠিত সর্ব ভারতীয় কংগ্রেস সম্মেলনে যোগদান করেন। সরকার বিরোধী বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে ব্রিটিশরাজ তাকে দু’বছর কারারুদ্ধ করে রাখেন।
১৯৩৭ সালে তিনি মুসলিম লীগের মনোনয়ন নিয়ে আসাম ব্যবস্থাপক পরিষদের এমএলএ নির্বাচিত হন। সিলেটে অনুষ্ঠিত গণভোটে সিলেটকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে ১৯৪৬ সালে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%80,_%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B2_%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8|শিরোনাম=চৌধুরী, মকবুল হোসেন|ওয়েবসাইট=[[বাংলাপিডিয়া]]|সংগ্রহের-তারিখ=৯ সেপ্টেম্বর ২০২১}}</ref>
|