দৃষ্টিগত প্রত্যক্ষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
ভূমিকা সংশোধন
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=অক্টোবর ২০১৯}}
[[Image:Eye Line of sight.jpg|thumb|[[লিওনার্দো দা ভিঞ্চি]] : চোখের একটি কেন্দ্রীয় রেখা রয়েছে এবং সবকিছু যা চোখে পৌঁছে এই মধ্য রেখার মাধ্যমে স্বতন্ত্র্ভাবে দেখা যাবে।]]
'''দৃশ্যগতদৃষ্টিগত প্রত্যক্ষণ''' হল পরিবেশের বস্তু দ্বারা প্রতিফলিত দৃশ্যমান বর্ণালীরবর্ণালীতে অবস্থিত আলোর ব্যবহার করে পারিপার্শ্বিক পরিবেশকে ব্যাখ্যা দান করার ক্ষমতা। এ উদ্দেশ্যে [[উজ্জ্বল আলোয় দর্শনশক্তি]] (বা দিনের আলোয় দেখার ক্ষমতা), [[তিমির দর্শনশক্তি]] (রাত্রিবেলায় বা অন্ধকারে দেখার ক্ষমতা), [[মৃদু আলোয় দর্শনশক্তি]] (যেমন প্রত্যুষে বা গোধূলিকালে দেখার ক্ষমতা), [[বর্ণ দর্শনশক্তি]] (রঙ দেখার ক্ষমতা), ইত্যাদি ক্ষমতাগুলিকে কাজে লাগানো হয়। দৃষ্টিগত প্রত্যক্ষণকে দৃষ্টি, দর্শন, দৃক্‌শক্তি, দৃষ্টিশক্তি, দর্শনশক্তি, ইত্যাদি নামেও ডাকা হতে পারে।
 
প্রাপ্ত উপলব্ধি (perception) চাক্ষুষ জ্ঞান, দৃষ্টিশক্তি, দৃষ্টিক্ষেত্র, বা দৃষ্টি হিসাবেও পরিচিত। দৃষ্টিরদৃষ্টিশক্তির সাথে জড়িত বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় উপাদানকে সম্মিলিতভাবে দৃষ্টিপদ্ধতিদৃষ্টিতন্ত্র (Visual system) হিসেবে উল্লেখ করা হয়, এবংহয়। [[ভাষাবিজ্ঞান]] , [[মনোবিজ্ঞান]] , [[বোধসংজ্ঞানাত্মক বিজ্ঞান]] , [[স্নায়ুবিজ্ঞান]] , এবং[[আণবিক জীববিজ্ঞান|আণবিক জীববিদ্যার(molecularজীববিজ্ঞানের]] biology)এগুলির মধ্যেউপরে অনেকবহু গবেষণারবিভিন্ন কেন্দ্রবিন্দুধরনের ,গবেষণা চালানো হয়। এগুলিকে কখনও কখনও সম্মিলিতভাবে [[দৃষ্টি বিজ্ঞান]] হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
 
দৃষ্টিগত প্রত্যক্ষণের সাথে [[দৃষ্টিতীক্ষ্মতা]] বা দৃষ্টিসূক্ষ্মতা নামক ধারণাটির পার্থক্য আছে। দৃষ্টিতীক্ষ্মতা বলতে কোনও ব্যক্তি কতটুকু পরিস্কার দেখতে পারেন, সে ব্যাপারটিকে নির্দেশ করা হয়। কোনও ব্যক্তির দৃষ্টিতীক্ষ্মতা নিখুঁত হলেও (যাকে ২০/২০ দৃষ্টিশক্তি হিসেবে ডাকা হয়) তার দৃষ্টিগত প্রত্যক্ষণে অন্যান্য সমস্যা থাকতে পারে।
== দৃষ্টিপদ্ধতি==
 
==দৃষ্টিতন্ত্র==
 
প্রাণীদের দৃষ্টিপদ্ধতি প্রত্যেককে তাদের আশপাশ থেকে তথ্য একত্রীত করতে অনুমোদন দেয়।নিরীক্ষার কাজ শুরু হয় যখন চোখের [[কর্নিয়া]] এবং তারপর [[লেন্স]] তার আশপাশ থেকে আলোকে কেন্দ্রীভূত করে চোখের একটি আলোক সংবেদনশীল ঝিল্লীতে, যাকে বলা হয় [[রেটিনা]] । অক্ষিপট আসলে [[মস্তিষ্ক]]র অংশ যা একটি [[পরিবর্তক]] (Transducer) হিসেবে বিচ্ছিন্ন থেকে কাজ করে আলোকে স্নায়ুর সংকেতে রূপান্তর জন্য। দৃষ্টিপদ্ধতি থেকে প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে, চোখের লেন্স তার পুরুত্বকে বিন্যস্ত করে আলোকে কেন্দ্রীভূত করে রেটিনার আলোকসংবেদনশীল কোষগুলোতে (photo-receptive cells) ,যারা রড এবং কোণ নামেও পরিচিত, যা আলোর [[ফোটন]]কে শনাক্ত করে এবং স্নায়ুবিক তাড়না (neural impulses) তৈরির মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া করে। রেটিনা থেকে মস্তিষ্কের ganglia পর্যন্ত মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের দ্বারা এই সংকেতগুলো প্রক্রিয়াকৃত হয় জটিল feedforward and feedback প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।