চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Chingaaribera (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৯ নং লাইন:
==ফলাফল==
কয়েক দিন পরে, পুলিশ বিপ্লবীদের অবস্থান চিহ্নিত করে। চট্টগ্রাম সেনানিবাস সংলগ্ন জালালাবাদ পাহাড়ে আশ্রয় নেয়া বিপ্লবীদের কয়েক হাজার সৈন্য ঘিরে ফেলে ২২ এপ্রিল ১৯৩০ সালে।
[[চিত্র:চট্টগ্রামের_জালালাবাদ_যুদ্ধের_শহীদবৃন্দ.jpg|থাম্ব|চট্টগ্রামের জালালাবাদ যুদ্ধের শহীদবৃন্দ]]
 
দুই ঘণ্টার প্রচন্ড যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০ থেকে ১০০ জন এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন শহীদ হন।<ref name="স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম১২২">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম=স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম | লেখক=পূর্ণেন্দু দস্তিদার | বছর=২০০৯ | প্রকাশক=অনুপম প্রকাশনী | অবস্থান=ঢাকা | পাতাসমূহ=১২২}}</ref> এঁরা হচ্ছেন, [[নরেশ রায়]], [[ত্রিপুরা সেনগুপ্ত]], [[বিধুভূষণ ভট্টাচার্য]], [[হরিগোপাল বল]], [[মতিলাল কানুনগো]], [[প্রভাসচন্দ্র বল]], [[শশাঙ্কশেখর দত্ত]], [[নির্মল লালা]], [[জিতেন দাশগুপ্ত]], [[মধুসূদন দত্ত (বিপ্লবী)|মধুসূদন দত্ত]], [[পুলিনচন্দ্র ঘোষ]], এবং [[অর্ধেন্দু দস্তিদার]]।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ"/> জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশ নিয়ে পলায়ন করতে সক্ষম হলেও পরবর্তীকালে পুলিসের আক্রমণে দুজন শহীদ হন, এঁরা হচ্ছেন [[অপূর্ব সেন]] এবং [[জীবন ঘোষাল]]।