ভি. শান্তা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৬ নং লাইন:
| birth_name =
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1927|3|11|df=y}}
| birth_place = মাইলাপুর,[[চেন্নাই]], [[তামিলনাডুতামিলনাড়ু]]
| nickname =
| nationality = ভারতীয়
২৩ নং লাইন:
তিনি ১৯৫৫ সাল থেকে অদ্যার কর্কট রোগ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত হয়ে আছেন। এর সঙ্গে তিনি স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক কমিটির সদস্য হিসেবে কার্যনির্বাহ করেছেন। তিনি [[বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা]]র স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা উপদেষ্টা কমিটিরও সদস্য ছিলেন।
== প্রারম্ভিক জীবন==
১৯২৭ সালের ১১ মার্চ তারিখে ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্গত মাদ্রাজ স্টেটের মাইলাপুরের (বর্তমান [[তামিলনাডুতামিলনাড়ু]]র চেন্নাই) সম্রান্ত পরিবারে ভি. শান্তার জন্ম হয়েছিল। তাঁর আজু কাকা [[চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমণ]] এবং কাকা [[সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর]] দুজন [[পদার্থ বিজ্ঞান]]-এর [[নোবেল পুরস্কার]] বিজয়ী।<ref name="Dr. V. Shanta From Chennai Honoured With Padma Vibhushan For Her Service In The Field Of Cancer">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://thelogicalindian.com/story-feed/get-inspired/dr-v-shanta-from-chennai-awarded-padma-vibhushan-for-her-service-in-the-field-of-cancer/ | শিরোনাম=Dr. V. Shanta From Chennai Honoured With Padma Vibhushan For Her Service In The Field Of Cancer | প্রকাশক=Logical Indian | তারিখ=13 April 2016 | সংগ্রহের-তারিখ=23 April 2016}}</ref><ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thehindu.com/features/magazine/She-redefined-the-C-word/article14938001.ece|শিরোনাম=She redefined the C word|শেষাংশ=Umashanker|প্রথমাংশ=Sudha|তারিখ=2011-03-05|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=2018-08-08|ভাষা=en-IN|issn=0971-751X}}</ref> তিনি রাষ্ট্রীয় বালিকা হাইস্কুলে (এখনকার পি.এস. শিবস্বামী উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়) প্রারম্ভিক শিক্ষা গ্ৰহণ করেছিলেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই একজন চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি ১৯৪৯ সালে মাদ্রাজ চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় থেকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্ৰী লাভ করেন। তার তিনবছর পর ১৯৫২ সালে তিনি ডি.জি.অ. এবং ১৯৫৫ সালে প্রসূতি স্ত্ৰীরোগ এবং প্ৰসূতি বিভাগে এম.ডি. ডিগ্রি লাভ করে বিশেষজ্ঞ হিসাবে পরিগণিত হন।
==কর্মজীবন==
১৯৫৪ সালে [[মুথুলক্ষ্মী রেড্ডী|ডাঃ মুথুলক্ষ্মী রেড্ডী]] চেন্নাইতে কর্কট রোগ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছিলেন। সেই সময়ে ডাঃ ভি. শান্তা এম.ডি. অধ্যয়ন করেছিলেন। তিনি [[ভারত সরকার]]-এর লোকসেবা পরিষদের পরীক্ষা উত্তীর্ণ হন এবং মাদ্রাজ চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের মহিলা এবং শিশু চিকিৎসালয়ে নিযুক্তি লাভ করেন। ১৯৪০ এবং ১৯৫০র দশকে চিকিৎসা পেশায় অন্তর্ভুক্ত মহিলা ডাক্তাররা সাধারণত স্ত্রীরোগ এবং প্রসূতি বিভাগ নিতেন কিন্তু ভি. শান্তা কিছু অন্য করতে চেয়েছিলেন।তিনি কর্কট প্রতিষ্ঠানে যোগ দেন। এর জন্য তাঁর পরিবারের কিছু সদস্য হতাশও হয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.frontline.in/static/html/fl2217/stories/20050826005712600.htm|শিরোনাম=`An uphill task all along'|ওয়েবসাইট=www.frontline.in|সংগ্রহের-তারিখ=2018-08-11|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৪-০৬-১৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140613015251/http://www.frontline.in/static/html/fl2217/stories/20050826005712600.htm|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref>.
২৯ নং লাইন:
প্রতিষ্ঠানটি ১২টি বিছানাযুক্ত একটি ছোট ঘরে আরম্ভ হয়েছিল।<ref name=":0" /> সামান্য সাজসরঞ্জামে এবং মাত্র দুজন চিকিৎসক যথা তিনি নিজে ও কৃষ্ণমূর্তির সহায়তায় অতি কষ্টে তাঁরা প্রতিষ্ঠানটি চালিয়েছিলেন। তিনবছর কাল সম্মানীয় সদস্য হিসেবে পরিষেবা দেওয়ার পরে প্রতিষ্ঠানটি তাঁকে মাসিক ২০০ টাকা বেতন এবং প্রতিষ্ঠানের পরিসরে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। ১৯৫৫ সালের ১৩ এপ্রিল তারিখ থেকে তিনি প্রতিষ্ঠানের পরিসরে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে থাকেন।
 
তিনি তামিলনাডুতামিলনাড়ু সরকারের স্বাস্থ্যের জন্য গঠন করা রাজ্যিক পরিকল্পনা আয়োগের সদস্য ছিলেন। তিনি কর্কট রোগের প্রারম্ভিক পর্যায়ে ধরা ফেলার পোষকতা করেছিলেন এবং তিনি কর্কট রোগের প্রতি থাকা সাধারণ মানুষের ধারণা পরিবর্তন করতে চেষ্টা করেছিলেন। কর্কট রোগে ভয় এবং নিরাশাজনক দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্তন করতে তিনি কার্যপন্থা হাতে নিয়েছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thehindu.com/opinion/letters/On-cancer-amp-terror/article16300812.ece|শিরোনাম=On cancer &amp; terror|তারিখ=2010-05-14|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=2019-05-03|ভাষা=en-IN|issn=0971-751X}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thehindu.com/opinion/letters/no-parallel/article22871735.ece|শিরোনাম=No parallel|তারিখ=2018-02-28|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=2019-05-03|ভাষা=en-IN|issn=0971-751X}}</ref>
 
==পুরস্কার এবং সম্মান==