সরকারি ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪১ নং লাইন:
}}
 
'''ব্রজমোহন কলেজ''' বা '''বি.এম কলেজ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণাংশে [[বরিশাল]] শহরে অবস্থিত। ১৮৮৯ সালে প্রখ্যাত সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ&nbsp;ও শিক্ষানুরাগী [[অশ্বিনীকুমার দত্ত]] কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। তখন কলেজটি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] এর অধিভুক্ত ছিল। সেসময়ে এ কলেজের মান এতই উন্নত ছিল যে অনেকে একে দক্ষিণ বাংলার অক্সফোর্ড বলে আখ্যায়িত করেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিএম কলেজ - আমাদের বরিশাল|ইউআরএল=http://www.amaderbarisal.com/news/60931.aspx?print=1|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ এপ্রিল ২০১৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170616100357/http://www.amaderbarisal.com/news/60931.aspx?print=1|আর্কাইভের-তারিখ=১৬ জুন ২০১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ১৯৬৫ সালে কলেজটির জাতীয়করণ করা হয় ও বর্তমানে কলেজটি [[বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়]] এর অধিভুক্ত। কলেজটিতে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ২২টি বিষয়ে ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে ২১টি বিষয়ে পাঠদান করে থাকে, উল্লেখ্যসর্বশেষ ২০১৪ সালের ১০ই জানুয়ারি প্রফেসর বিপ্লব কুমার ভট্টাচার্য এর নেতৃত্বে প্রফেসর নাসিম হায়দার এর সহযোগীতায় পরিসংখ্যান বিভাগে অনার্স কোর্স চালু করা হয়। প্রফেসর বিপ্লব কুমার ভট্টাচার্য ছিলেন পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান। মাত্র ১১ জন ছাত্র নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়।কলেজে ছাত্রদের জন্য ৩টি (মুসলিম হোস্টেল, মহাত্মা অশ্বিনীকুমার হোস্টেল, কবি জীবনানন্দ দাশ হিন্দু হোস্টেল) এবং মেয়েদের জন্য চারতলা ভবনের ১টি হোস্টেল (বনমালী গাঙ্গুলী মহিলা হোস্টেল) রয়েছে। কলেজের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে মোট বইয়ের সংখ্যা ৪০,০০০। এখানে ১টি বাণিজ্য ভবন, ২টি কলা ভবন, একটি অডিটোরিয়াম, ৪টি বিজ্ঞান ভবন ও ৩টি খেলার মাঠ রয়েছে। এছাড়া দুই প্রান্তে দুটি দিঘি কলেজের সৌন্দর্যকে করে তুলেছে মনোমুগ্ধকর
 
==ইতিহাস==