বিমলপ্রতিভা দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯০ নং লাইন:
 
==রাজনৈতিক জীবন==
১৯১৮ সালে তিনি রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯২১ সালে [[অসহযোগ আন্দোলন|অসহযোগ আন্দোলনে]] যোগ দেন। ১৯২৮ সালে প্রকাশও কংগ্রেসে যোগ দেন। ১৯৩০ সালে [[লবণ সত্যাগ্রহ|লবণ আইন অমান্য]] আন্দোলনে যুক্ত হন। সে সময় 'নারী সত্যাগ্রহ সমিতি'-র যুগ্ম-সম্পাদিকা ছিলেন। ১৯৩০ সালে তার ছয় মাসের কারাদণ্ড হয়। ১৯৩১ সালে মানিকতলার ডাকাতি সম্পর্কে তিনি সহ অনেকে গ্রেপ্তার হন এবং ১৯৩৮ সালে মুক্তি পান। এই সালেই ত্রিপুরা যুব সম্মেলনে তিনি যোগদান করেন। ১৯৪১ সালের ২৭ জানুয়ারি রাষ্ট্রদ্রোহমূলক ইস্তেহার রাখার কারণে দুই বছর কারাদণ্ড হয়। ১৯৪৫ সালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। স্বাধীন ভারতে কয়লা খাদানের শ্রমিকদের প্রাপ্য অধিকার ও ন্যায্য দাবি আদায়ের লড়াইতেও তার অবদান আছে। রিভলিউশনারি কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা নেতা [[সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর|সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] সংস্পর্শে এসে বিমলপ্রতিভা তার দলে যোগ দেন। নিয়মিত শ্রমিক মহল্লায় ঘুরে ঘুরে ওষুধপথ্য দেওয়া ও শ্রমিকের ছেলেমেয়েদের পড়ানোর ব্যবস্থা করেছেন বিমলপ্রতিভা।<ref name=":0" /> তিনি সাহিত্যচর্চাও করতেন। ১৯৩৮ সালে তাঁর উপন্যাস নতুন দিনের আলো প্রকাশ পায়।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/people-of-asansol-forgets-the-name-of-freedom-fighter-bimal-pratibha-devi-1.1196030|শিরোনাম=কেউ মনে রাখেনি আসানসোলের হান্টারওয়ালিকে|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-31}}</ref>
 
==মৃত্যু==