জানাজার নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
→‎মৃত ব্যক্তির গোসল: অযু হতে পূনঃনির্দেশ অযূ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৬ নং লাইন:
মৃতকে গোসল দেওয়া [[ফরযে কেফায়াহ]]। যারা মৃত ব্যক্তিকে শর‘ঈ পদ্ধতিতে অর্থাৎ ইসলামের প্রতিষ্ঠিত বিধান অনুযায়ী গোসল দিতে জানেন, তারাই মৃতদের গোসলের দায়িত্ব নিবেন। মৃত ব্যক্তিকে এমন এক ঘেরা জায়গায় নিতে হবে, যেখানে কেউ তাকে দেখতে পাবে না। যারা তাকে গোসল করানোর কাজে সরাসরি অংশগ্রহণ করবে এবং যারা তাদেরকে সহযোগিতা করবে, তারা ছাড়া আর কেউ তার কাছে যাবে না।
 
অতঃপর যে গোসল করাচ্ছে সে সহ অন্য কেউ যাতে মৃতের লজ্জাস্থান দেখতে না পায় সেজন্য মৃতের লজ্জাস্থানে এক টুকরা কাপড় বা ন্যাকড়া দিয়ে আবৃত করে দেহের কাপড়-চোপড় খুলে ফেলতে হয়। তারপর তাকে পরিষ্কার-পরিছন্ন করতে হবে। অতঃপর নামাজের অযূর ন্যায় তাকে [[অযু|অযূ]] করাতে হয়। তবে আলেমগণ মৃতের নাক-মুখে পানি প্রবেশ করাবে নিষেধ করেছেন। পরিবর্তে একটা ন্যাকড়া ভিজিয়ে তা দিয়ে মৃতের দাঁতসমূহ এবং নাকের ভেতরে ঘষে পরিষ্কার করে দিতে হয়। এরপর মৃতের মাথা ধুয়ে দিতে হয়। অতঃপর তার সমস্ত শরীর পানি দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে।
 
ইসলামের রাসুল মুহাম্মাদ-এর নির্দেশ এরকম যে শরীর ধোয়ানোর সময় মৃত ব্যক্তির ডান পাশ থেকে ধৌতকরণ শুরু করতে হবে। পানিতে বরই পাতা দেওয়া উত্তম কেননা তা পরিষ্কারকরণে সাহায্য করে। বরই পাতার ফেনা দিয়ে মৃতের মাথা, দাড়ি ধুয়ে দিতে হয়। তবে শেষ বার ধোয়ানোর সময় পানিতে একটু কর্পূর মিশাতে হবে। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর কন্যাকে গোসলদানকারী মহিলাগণকে বলেছিলেন, “শেষবার ধোয়ার সময় পানিতে একটু কর্পূর মিশাবে”। গোসল শেষে মৃতের গায়ের পানি মুছে ফেলে তাকে কাফনের কাপড় পরাতে হবে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ইমাম মুসলিম উম্মে আত্বিইয়া (রাদিয়াল্লাহু ’আনহা) হতে র্বণনা করেন, ‘জানাযা’ অধ্যায়, হা/৯৩৯।|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|প্রকাশক=|বছর=|আইএসবিএন=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জানাযার বিধিবিধান \ লেখকঃ শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন রহ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|প্রকাশক=|বছর=|আইএসবিএন=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=}}</ref>