আবু তাহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪১ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর ভূমিকা ==
মুক্তিযুদ্ধের পরে তাহের প্রথমে [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর]] লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে দায়িত্ব পালন করেন,করেন। কিন্তু মতবিরোধের জন্যকারণে তিনি সেনাবাহিনী থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি বামপন্থী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৫ সালের [[নভেম্বর ৭|৭ই নভেম্বর]] তার নেতৃত্বে [[সিপাহী ও জনতার বিপ্লব|সিপাহী-জনতার বিপ্লব]] সংঘটিত হয়,হয়। বিপ্লবের যামাধ্যমে ব্রিগেডিয়ার [[খালেদ মোশাররফ]]কে সেনাবাহিনী প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার আগেই পতনতার ঘটায়,পতন এবংঘটিয়ে লেফটেন্যান্ট জেনারেল [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানকে]] কারামুক্তগৃহবন্দীত্ব থেকে মুক্ত করা হয়। তবে জিয়াউর রহমান প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে সিপাহীরা বিদ্রোহ অব্যাহত রাখে। শেষ পর্যন্ত জিয়াউর রহমান ব্রিদ্রোহ দমন করে।
 
পরবর্তীতে দায়েরকৃতজিয়ার একবিরুদ্ধে হত্যাঅবস্থান মামলায়নেওয়ার তাহেরকেফলে তাহের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাকে সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবংহয়। ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই তাকে ফাঁসিফাঁসিতে দেয়াঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (দ্বিতীয় খন্ড)|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |লেখক-সংযোগ= |coauthors= |বছর=মার্চ ২০১৩ |প্রকাশক= প্রথমা প্রকাশন |অবস্থান= |আইএসবিএন= 9789849025375|পাতা= ৩৮|পাতাসমূহ= |সংগ্রহের-তারিখ= |ইউআরএল=}}</ref> ২০১১ সালের ২২ মার্চ বাংলাদেশের উচ্চ আদালত সামরিক আদালতে কর্নেল তাহেরের ফাঁসির রায়কে অবৈধ ঘোষণা করে।<ref name="বিডিনি১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.banglanews24.com/national/news/bd/33653.details#1 |শিরোনাম=আজ আমি আনন্দিত, আমি গর্বিত : লুৎফা তাহের |সংবাদপত্র=বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম অনলাইন |তারিখ=২২ মার্চ ২০১১ |সংগ্রহের-তারিখ= ২৫ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==