বাংলাদেশের সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
43.245.121.94-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 58.145.184.243-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
সম্প্রসারণ
২৮ নং লাইন:
গণপরিষদ ভবন, যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, সেখানে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির বৈঠকে সহযোগিতা করেন ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা [[আই গাথরি]]।
 
সংবিধান ছাপাতে ১৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিলো। সংবিধান অলংকরণের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়েছিল যার প্রধান ছিলেন শিল্পাচার্য [[জয়নুল আবেদিন]]। এই কমিটির সদস্য ছিলেন শিল্পী হাশেম খান, জনাবুল ইসলাম, [[সমরজিৎ রায় চৌধুরী]], [[আবুল বারক আলভী।আলভী]] ও হাশেম খান,। [[হাশেম খান|শিল্পী হাশেম খান]] অলংকরণ করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে তৈরি ক্র্যাবটি ব্রান্ডের দুটি অফসেট মেশিনে সংবিধানটি ছাপা হয়। একটি মেশিন [[বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর|বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের]] বহিরাঙ্গনে ২০১৫ সালে সংস্থাপন করা হয়েছে।
 
মূল সংবিধানের কপিটি [[বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে]] সংরক্ষিত আছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2010-11-05/news/106833 |শিরোনাম=প্রথম আলো ৪ঠা নভেম্বর ২০১০ |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৪-০১-১২ |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-০৩-৩০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170330001920/http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2010-11-05/news/106833 |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>