রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান) তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান) সংশোধন, সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Ramendrasunder tribedi.JPG|right|250px|thumb|আচার্য রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর প্রতিকৃতি]]
আচার্য '''রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী''' ([[আগস্ট ২০]], ১৮৬৪ - [[জুন ৬]], ১৯১৯) বাংলা ভাষার একজন স্বনামধন্য বিজ্ঞান লেখক। তিনি [[ভারত|ভারতের]] [[মুর্শিদাবাদ|মুর্শিদাবাদে]] জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বে [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] বিজ্ঞান চর্চার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ছিল না। উপযুক্ত বইয়ের অভাবই ছিল এর মূল কারণ। তিনি প্রচুর গ্রন্থ ও প্রবন্ধ রচনা করেন এবং বক্তৃতার মাধ্যমে বাঙালিদেরকে বিজ্ঞান চর্চায় অনুপ্রাণিত করেন। তার কোন মৌলিক গবেষণা বা আবিষ্কার নেই, তবে তিনি মূলত লেখনীর মাধ্যমেই একজন বিজ্ঞানী ও শাস্ত্রজ্ঞের মর্যাদা লাভ করেছেন। বিশুদ্ধ বিজ্ঞান ছাড়াও তিনি [[দর্শন]] ও [[সংস্কৃত শাস্ত্র|সংস্কৃত শাস্ত্রের]] দুর্বোধ্য বিষয়গুলো সহজ বাংলায় পাঠকের উপযোগী করে তুলে ধরেন।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=}}
== জীবনী ==
৬ নং লাইন:
রামেন্দ্রসুন্দর ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি মহকুমার জেমো গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম গোবিন্দসুন্দর এবং মা চন্দ্রকামিনী। বাংলা ভাষার চর্চার জন্য বিখ্যাত হয়েছেন রামেন্দ্রসুন্দর, কিন্তু জন্মসূত্রে তিনি বাঙালি ছিলেন না। তার পূর্বপুরুষরা বন্ধুগল গোত্রের জিঝৌতিয়া [[ব্রাহ্মণ]] সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই সম্প্রদায়ের লোকেরা রামেন্দ্রসুন্দরের জন্মের দু-শ বছর আগে থেকেই মুর্শিদাবাদে বসবাস করতো। এর ফলে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে তাদের সকলের অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্থাপিত হয়ে যায় এবং এক অর্থে তারা বাঙালিদের মতই বাংলার চর্চা করতে শিখেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সূচনার আগেই ১৮৭৮ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে জেমো রাজপরিবারের নরেন্দ্র নারায়ণের কনিষ্ঠ কন্যা ইন্দুপ্রভা দেবীর সঙ্গে তার বিয়ে হয়।
১৮৯২ সালে রিপন কলেজেই পদার্থবিদ্যা ও রসায়নশাস্ত্রের অস্হায়ী অধ্যাপক হিসেবে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর কর্মজীবন শুরু হয়। পরবর্তী ছয় মাসে তিনি
১৯১৯ সালের ৬ জুন তিনি মৃত্যুবরণ করেন।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://adornbooks.com/authors/254/|শিরোনাম=Adorn Publication|ওয়েবসাইট=adornbooks.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref>
=== '''কৃতিত্ব''' ===
তিনি বাংলা সংস্কৃতির ধারা বজায় রাখার জন্যই ১৮৯৪ সালে 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' গঠন করেন যা তখনকার সর্বোচ্চ গুণমানী প্রতিষ্ঠান ছিল।
== প্রকাশিত গ্রন্থাবলি ==
* ''জিজ্ঞাসা'' (১৯০৪)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://adornbooks.com/books/17/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE/|শিরোনাম=Adorn Publication|ওয়েবসাইট=adornbooks.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref>
* ''বঙ্গলক্ষ্মীর ব্রতকথা'' (১৯০৬)
* ''চরিত কথা'' (১৯১৩)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://samsadbook.com/product-details/charit-katha|শিরোনাম=Shishu Sahitya Samsad Private Limited|ওয়েবসাইট=samsadbook.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref>
* ''শব্দকথা'' (১৯১৭)
* ''বিজ্ঞান জ্যোতিষ সমাজ''
* ''ধর্ম্মের জয়''
* ''ঐতরেয় ব্রাহ্মণ'' (অনুবাদ, ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)
* ''জগৎ কথা''
* ''কর্ম্ম-কথা''
* ''বিচিত্র জগৎ''
* ''
* ''মায়া-পুরী''
*''প্রকৃতি'' (১৩০৩ বঙ্গাব্দ)<ref name=":1" />
*''বিচিত্র প্রসঙ্গ'' (১৩২১ বঙ্গাব্দ)<ref name=":1" />
== আরও দেখুন ==
* [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ]]
|