আবুল কাশেম ফজলুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১২৭ নং লাইন:
 
== সাহিত্য-শিল্প-সংস্কৃতি ==
শিল্প সাহিত্যের সাথে এ. কে. ফজলুল হকের সান্নিধ্য ঘটে [[বরিশাল|বরিশালে]]। কিশোর -কিশোরীদের জন্য এ সময় তিনি নিজের সম্পাদনায় “বালক”''বালক'' নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। এর কিছুদিন পর তিনি “ভারত''ভারত সুহৃদ”সুহৃদ'' নামে যুগ্ম সম্পাদনায় আরো একটি সাপ্তাহিক প্রত্রিকা প্রকাশ করেন। এসময়এ সময় [[কলকাতা]] থেকে প্রকাশিত ''[[নবযুগ]]'' নামক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন বিদ্রোহী কবি [[কাজী নজরুল ইসলাম]]। প্রখ্যাত বামপন্থি রাজনীতিবিদ কমরেড মুজাফফর[[মুজফ্‌ফর আহমেদেরআহ্‌মদ (রাজনীতিবিদ)|মুজফ্‌ফর আহ্‌মদের]] প্রস্তাবে এ. কে. ফজলুক হক নবযুগের প্রকাশনাতে সাহায্য করতে সমর্থ হন। নজরুলের আগুন ঝরানোবিদ্রোহী লেখার কারণে “নবযুগ”''নবযুগ'' হু হু করে বিক্রি হতে লাগলো। [[কলকাতা হাইকোর্টেরউচ্চ আদালত|কলকাতা উচ্চ আদালতের]] ইংরেজ বিচারপতি টিউনন ফজলুল হক সাহেবকে নিজের খাস -কামরায় ডেকে নিয়ে ব্রিটিশ সরকার বিরোধী লেখার জন্য হুশিয়ারহুঁশিয়ার করে দেন। কিন্তু ফজলুল হক ভয় না পেয়ে টিউননের কাছ থেকে ফিরেই নজরুলকে খবর দিয়ে বলেন, “আরো গরম লিখে যাও, ইংরেজ সাহেবদের টনক নাড়িয়ে দাও”।{{সত্যতা}} নজরুলের লেখা চলতে থাকলে একসময় ব্রিটিশ সরকার “নবযুগ”''নবযুগ'' পত্রিকার জামানত বাজেয়াপ্ত করে এবং কাগজটি বন্ধ করে দেয়। হক সাহেবের চেষ্টায় আবার ''নবযুগ'' চালু হলেও, তিক্ত বিরক্ত নজরুল নবযুগের''নবযুগে''র কাজ ছেড়ে দেন। <ref>“ছোটদের জননায়ক শেরে বাংলা” - রুহুল আমিন বাবুল; পৃষ্টা- ১০</ref>
 
এ.কে. ফজলুল হক রচিত গ্রন্থের নাম ''বেঙ্গল টুডে''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://samsadbook.com/product-details/bengal-today|শিরোনাম=Shishu Sahitya Samsad Private Limited|ওয়েবসাইট=samsadbook.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.rokomari.com/book/990/bengol-today|শিরোনাম=বেঙ্গল টুডে - এ কে ফজলুল হক|ওয়েবসাইট=www.rokomari.com|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref>
 
== ব্রিটিশ আমলে রাজনীতি ==