খাজা সলিমুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎মুসলিম লীগ গঠন: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
 
== বঙ্গভঙ্গ এবং খাজা সলিমুল্লাহ ==
১৯০৩ সালে বড় লাট [[লর্ড কার্জন]] ঢাকায় সফরে এলে নওয়াব সলিমুল্লাহ [[পূর্ব বাংলা]]র সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। তিনি পূর্ববঙ্গের অধিবাসীদের সুবিধার্থে [[ঢাকা]]য় রাজধানী করে বৃহত্তর প্রদেশ গঠনের এক বিকল্প প্রস্তাবও দেন। ভাইসরয় [[লর্ড কার্জন]] পূর্ববঙ্গ সফরে এসে ১৯০৪ সালের ১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় নবাব সলিমুল্লাহর আতিথ্য গ্রহণ করেন। ওই সময় তাদের মধ্যে আলোচনার ফলে বঙ্গ বিভাগ পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন আসে। এরপর ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর বঙ্গবিভাগ কার্যকর হলে [[ঢাকা]] নতুন পূর্ববঙ্গ ও [[আসাম]] প্রদেশের রাজধানী হয়। কংগ্রেসের বিরোধিতার মুখে বঙ্গবিভাগ টিকিয়ে রাখার পক্ষে জনমত সংগঠিত করার ব্যাপারে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গ ভঙ্গ নিয়ে বাঙ্গালী হিন্দুদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীতে ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদ হয়ে যায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে বঙ্গভঙ্গকে অটুট রাখার যে আন্দোলন হয়েছিল তার প্রভাব সর্বভারতীয় রাজনীতিতে সুদূরপ্রসারী হয়েছিল। ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতবর্ষের রাজধানী [[কলকাতা]] থেকে দিল্লিতে[[দিল্লি]]তে স্থানান্তরিত হয়েছিল। বঙ্গভঙ্গ রহিতকরণের ঘটনায় সলিমুল্লাহ খুবই দুঃখ পেয়েছিলেন। কিন্তু শাসকদের সঙ্গে সংঘাতে না গিয়ে আবেদন-অনুরোধের পথেই থাকেন তিনি। তিনি অবিভক্ত বাংলার ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য, ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলের সদস্য এবং পূর্ববঙ্গ ও আসামের ব্যবস্থাপক সভার সদস্য ছিলেন। বঙ্গভঙ্গের পর ব্রিটিশ [[ভাইসরয়]] [[লর্ড হার্ডিঞ্জ]] বরাবর পূর্ববঙ্গ ও ঢাকার অমর্যাদার কথা তুলে ধরে হতাশা ব্যক্ত করেন। নওয়াব আলী চৌধুরী, [[এ কে ফজলুল হকসহহক]] সহ পূর্ববঙ্গের মুসলিম নেতাদের নিয়ে ঢাকায় একটি [[বিশ্ববিদ্যালয়]] প্রতিষ্ঠার জোর দাবি তোলেন তিনি
 
== মুসলিম লীগ গঠন এবং পূর্ববঙ্গের শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা ==