বামপন্থী রাজনীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সত্য অপলাপ (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ৩টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
Shah Emtiaj (আলোচনা | অবদান)
সংযোজন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
==ব্যুৎপত্তি ও ইতিহাস==
১৭৮৯ সালে [[ফরাসি বিপ্লব|ফরাসি বিপ্লবের]] সময় '''বাম''' ইংরেজি '''left''' শব্দটির উৎপত্তি হয়। তখন পার্লামেন্টের ডানদিকে বসতেন শাসকদল এবং সভাপতির বাঁম পাশের আসনগুলোয় বসতেন বিরোধীদল। বাঁম দিকে বসার জন্য তাদের বলা হতো বামপন্থী বা লেফটিস্ট। <ref>[[প্রবীর ঘোষ]]; ''গোলটেবিলে সাফ জবাব''; দেজ পাবলিশিং, কলকাতা; জানুয়ারি, ২০১২; পৃষ্ঠা- ১২০।</ref> [[সমাজতন্ত্র|সমাজতন্ত্রী]] ও প্রগতিশীলদেরই এখন সাধারণভাবে [[বামপন্থী]] বলা হয়। পরবর্তীকালে ফ্রান্সের অনুকরণে অন্যান্য দেশের আইনসভায়ও বিরোধী দলের সদস্যদের বামদিকে বসার রীতি চালু হয়।<ref>হারুনুর রশীদ, ''রাজনীতিকোষ'',মাওলা ব্রাদার্স, ঢাকা, সপ্তম মুদ্রণ, জুলাই, ২০১৩, পৃষ্ঠা-২৬৯।</ref>
 
==বামপন্থী রাজনীতির কর্মসূচি==
বিশ শতক পরবর্তীকালে বামপন্থী হতে হলে যে বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা হচ্ছে বামপন্থিদের [[সাম্রাজ্যবাদ]] ও [[সম্প্রসারণবাদ]] বিরোধী হতে হবে। এছাড়াও বামপন্থি হতে হলে তাদের অবশ্যই [[সামন্তবাদসামন্তবাদবিরোধী]]বিরোধী তথা সামন্ততন্ত্রের অবশেষ উচ্ছেদের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে; সবরকম সম্ভাব্য আকার ও রূপে বিরাজমান ভূমিদাস প্রথার জেরগুলো, যেমন বর্গাপ্রথার উচ্ছেদ করে ভূমিসংস্কার করতে হবে। তৃতীয়ত রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে কোনো ধরনের [[প্রতিক্রিয়াশীল]] আইন বা বিধিবিধানকে তারা সমর্থন করবে না। চতুর্থত, তারা উগ্র-জাতীয়তাবাদের বিরোধী অবস্থানে সুদৃঢ় থাকবে।<ref>এম আর চৌধুরী; ''আবশ্যকীয় শব্দ পরিচয়''; ঢাকা, এপ্রিল, ২০১২; পৃষ্ঠা-৬৯।</ref>
 
==অর্থনীতি==